তিনি বলেন, ভোর শুরু করার আগে ফাঁকা ব্যালট বাক্স মিডিয়া ও পোলিং এজেন্টকে দেখানো হয়েছে। বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ১৫ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে।
আচরণবিধির বিষয়ে রিটার্নিং এই কর্মকর্তা বলেন, বাইরের পরিবেশের বিষয়ে আমরা অবহিত আছি। আর আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে ভোটকেন্দ্রের ভেতরে কেউ সেটা করছেন না।
এদিকে, এবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে এবার লড়ছেন ৪৭১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে ভিপি পদে ৪৫, জিএসে ১৯ এবং এজিএসে ২৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। পাঁচ ছাত্রী হলে ১৮ হাজার ৯৫৯, আর ১৩ ছাত্র হলে এই সংখ্যা ২০ হাজার ৯১৫ জন।
নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত ‘আবিদ-হামীম-মায়েদ পরিষদ’ থেকে ভিপি পদে আবিদুল ইসলাম খান, জিএস পদে শেখ তানভীর বারী হামিম এবং এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ আলোচনায় আছেন।
ছাত্রদল-শিবির সমর্থিত প্যানেলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট থেকে ভিপি পদে আবু সাদিক কায়েম, জিএস পদে এসএম ফরহাদ এবং এজিএস প্রার্থী হিসেবে মহিউদ্দিন খান লড়ছেন।
গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে ভিপি পদে আবদুল কাদের এবং জিএস প্রার্থী হিসেবে আবু বাকের মজুমদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ’ থেকে জিএস মাহিন সরকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। তবে তিনি জিএস পদে আবু বাকের মজুমদারকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
এ ছাড়া ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেল থেকে ভিপি পদে উমামা ফাতেমা; ছাত্রঅধিকার পরিষদ থেকে ভিপি পদে বিন ইয়ামিন মোল্লা এবং বামপন্থী শিক্ষার্থীদের প্যানেল ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ থেকে ভিপি পদে শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি, জিএস পদে মেঘমল্লার বসু লড়ছেন।