ই-পেপার শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১

সাম্যের বাণী ও সহানুভূতিশীল হৃদয়ের পরিচয়ে ঈদুল আজহা

রায়হান আহমেদ তপাদার:
১১ জুন ২০২৪, ১১:৩৭

পৃথিবীজুড়ে সব জাতি ও সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন উৎসব আছে। উৎসব জাতিগত ঐক্যের চেতনা সৃষ্টি করে। উৎসবের দিনগুলোও যেকোনো জাতির স্বাতন্ত্র্য ও পৃথক পরিচয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন ও প্রতীক। একটি জাতির স্বতন্ত্র পরিচয় সত্তা নির্মাণ করতে, তাদের মধ্যে ঐক্যবোধ, মৈত্রী ও ভ্রাতৃত্বের চেতনা জাগ্রত করতে সম্মিলিত আনন্দ ও উদযাপন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ঈদ শব্দটিতে জড়িয়ে আছে এক অপূর্ব আনন্দ শিহরণ। শব্দটি নিমেষেই পরিবেশের আবহ বদলে দেয়। সব অভাব অনটন দুঃখ বেদনা সরিয়ে অদৃশ্য এক আনন্দ অনুভবে মন ভরিয়ে দেয়। মুসলিম জীবনাচারে ঈদ পেছনে ফেলে আসা আত্মীয় পরিজনের সাথে মিলিত হওয়ার আনন্দে উদ্বেল করে তোলে সংশ্লিষ্ট সবাইকে। আত্মীয় পরিজন,শৈশবের বন্ধু, সবার সাথে ঈদ আনন্দকে ভাগ করে নেয়ার তীব্র আকাক্সক্ষা সবাইকে ঘরমুখী ও শেকড়মুখী করে তোলে। নাড়ির অচ্ছেদ্য টান- যেন প্রাণ ফিরে পায়-ঈদ এলেই। প্রবাসের দুঃখ বেদনা যন্ত্রণা সব পেছনে ফেলে তাই তো মানুষ অনেক কষ্ট করে হলেও ছুটে যায় আপন জনের মাঝে। পথের অবর্ণনীয় দুঃখ কষ্ট আমলে না নিয়েই সবাই ফিরতে চায় ফেলে আসা শত সহস্র স্মৃতিবিজড়িত শৈশবের পরিবেশে, আত্মীয় পরিজন এবং বন্ধুদের মাঝে। এ এক অপার্থিব আনন্দক্ষণ। হাজার বছর ধরে চলে আসা এক ধারাবাহিকতা। মুসলিম জীবনাচারের সাংস্কৃতিক ধারার অবিচ্ছেদ্য অংশ ঈদ এবং ঈদ আনন্দ। হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে চলে আসা এই ধারাবাহিকতায় এখনো ঈদের ছুটি, ঈদযাত্রার সরলীকরণ করা যায়নি, বিশেষ করে আমাদের দেশে। প্রতি বছরই পুনঃপৌনিকভাবে একটা সমস্যা এই আনন্দকে প্রায়ই বিষাদে পরিণত করে। তা হচ্ছে ঈদের ছুটি বিন্যাস। অথচ মুসলিম জীবনে অসীম গুরুত্ব আর তাৎপর্যময় উৎসব ঈদুল আজহা। আত্মত্যাগ ও ধৈর্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার দিন।

ঈদ উৎসবটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে পবিত্র ধর্মীয় অনুভূতি ইসলামে ধর্ম আর জীবন আঙ্গাঙ্গিকভাবে জড়িয়ে আছে।

সুতরাং মুসলিম জীবনে ঈদ কেবল বিলাসিতা কিংবা স্রেফ আনন্দ উপভোগেরই নাম নয়। এতে জড়িয়ে আছে কর্তব্যবোধ, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধের বৈশিষ্ট্য।সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সম্প্রীতির ভাবটা এখানে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এলাকার লোকেরা ঈদের নামাজের জন্য নির্দিষ্ট ঈদগাহে সমবেত হয়। এতে সবার মধ্যে একাত্মতা ও সম্প্রীতি ফুটে ওঠে। ইসলামের মহান ভ্রাতৃত্ববোধে সবাই উদ্দীপ্ত হয়। পরস্পর কোলাকুলির মাধ্যমে সব বিভেদ ভুলে গিয়ে পরস্পর ভাই বলে গৃহীত হয়। ধনী-গরিবের ব্যবধান তখন প্রাধান্য পায় না। ঈদের আনন্দ সবাই ভাগ করে নেয়। এর ফলে ধনী-গরিব, শত্রু-মিত্র, আত্মীয়স্বজন সবাই পরস্পর ভ্রাতৃত্বের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ওঠে। ঈদ মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভোলার জন্য, মানুষের মধ্যে প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি হওয়ার জন্য পরম মিলনের বাণী নিয়ে আসে। ঈদুল আজহায় যে কোরবানি দেওয়া হয়, তার মাধ্যমে মানুষের মনের পরীক্ষা হয়, কোরবানির রক্ত-মাংস কখনোই আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না। শুধু দেখা হয়, মানুষের হৃদয়কে। ঈদের মধ্যে আছে সাম্যের বাণী, সহানুভূতিশীল হৃদয়ের পরিচয়। পরোপকার ও ত্যাগের মহান আদর্শে অনুপ্রাণিত হয় মানুষের মন। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে হজরত ইবরাহিম (আ:) স্বপ্নাদিষ্ট হয়েছিলেন প্রিয়তম বস্তু তার পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি করার জন্য।সেই অনুযায়ী তিনি পরম করুণাময় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য প্রিয়পুত্রকে কোরবানি দিতে উদ্যত হন। কিন্তু মহান আল্লাহর ইচ্ছায় তাকে আর শেষ পর্যন্ত পুত্রকে কোরবানি দিতে হয়নি। ইসমাইলের পরিবর্তে কোরবানি হয় একটি পশু। মহান আল্লাহর এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন হজরত ইবরাহিম (আ:)। এই সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমাকে তুলে ধরাই ঈদুল আজহার পশু কোরবানির প্রধান মর্মবাণী।

সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক, মুকিম ব্যক্তিই ১০ জিলহজ ফজর থেকে ১২ জিলহজ সন্ধ্যা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে নিসাব (সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রুপা বা সেই পরিমাণ নগদ অর্থ) পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়, তবে তার ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব। কোরবানি ওয়াজিব হওয়ার জন্য জাকাতের নিসাবের মতো সম্পদের একবছর অতিবাহিত হওয়া শর্ত নয়। বরং যে অবস্থায় সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব হয়, ওই অবস্থায় কোরবানিও ওয়াজিব হবে। কোরবানির অর্থ নৈকট্য, উৎসর্গ, বিসর্জন ও ত্যাগ ইত্যাদি। কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং ইসলামের একটি অন্যতম ঐতিহ্য। শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে জিলহজ মাসের ১০,১১,১২-এই তিনটি দিনে আল্লাহর নামে নির্দিষ্ট নিয়মে হালাল পশু জবেহ করাই হলো কোরবানি। ত্যাগ, তিতিক্ষা ও প্রিয় বস্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য উৎসর্গ করাই কোরবানির তাৎপর্য। অতএব, আমাদের একান্ত কর্তব্য, খাঁটি নিয়ত সহকারে কোরবানি করা এবং তা থেকে শিক্ষা অর্জন করা। নিজেদের আনন্দে অন্যদের শরিক করা ঈদুল আজহার শিক্ষা। কোরবানিকৃত পশুর গোশত তিন অংশে ভাগ করে এক অংশ নিজের জন্য সংরক্ষণ, দ্বিতীয় অংশ আত্মীয় স্বজনকে প্রদান এবং তৃতীয় অংশ সমাজের অভাবগ্রস্ত ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়া ইসলামের বিধান। কোরবানিকৃত পশুর চামড়া অনাথ আশ্রম, এতিমখানা ও মাদ্রাসায় পড়ুয়া দরিদ্র শিক্ষার্থীদের ভরণপোষণের জন্য প্রদান করলে দ্বিবিধ সওয়াব হাসিল হয়। এক দুঃখী মানুষের সাহায্য দ্বিতীয় দ্বীনি শিক্ষার বিকাশ। প্রকৃতপক্ষে কোরবানিদাতা কেবল পশুর গলায় ছুরি চালায় না; বরং সে তো ছুরি চালায় সব প্রবৃত্তির গলায় আল্লাহর প্রেমে পাগলপারা হয়ে। এটিই কোরবানির মূল নিয়ামক ও প্রাণশক্তি। কোরবানির ঈদ বা ঈদুল আজহা আমাদের কাছে আত্মশুদ্ধি, আত্মতৃপ্তি ও আত্মত্যাগের এক সুমহান বার্তা নিয়ে প্রতিবছর উপস্থিত হয়।

ঈদুল আজহার শিক্ষায় উজ্জীবিত হলে আমরা সব পাপ, বঞ্চনা, সামাজিক অনাচার ও রিপুর তাড়না বা শয়তানের অসওয়াসা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে সক্ষম হব। পবিত্র ঈদুল আজহা প্রতিবছর আমাদের কাছে ঘুরেফিরে আসে। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ পশু কোরবানির মাধ্যমে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের প্রত্যাশা করে। এই কোরবানির শিক্ষা কী, তা আমাদের জানা দরকার। মনে রাখতে হবে, কোরবানি শুধু পশু জবেহ করা নয়, কোরবানি হলো নিজের ভেতরের পশু সত্তাকে জবেহ করা। তার মানে মনের সব কুপ্রবৃত্তিকে খতম করা। কোরবানির গোশত পেয়ে গরিব-দুঃখী খুশি হয়। কোরবানি করার মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর আনুগত্য ও নির্দেশ মানার শিক্ষা গ্রহণ করে। কোরবানির দিন মুসলমানরা একে অপরের সঙ্গে মহামিলনে মিলিত হয়। এদিন ধনী-গরিব কোনো ভেদাভেদ থাকে না। সবাই সাম্য, ঐক্য, সম্প্রীতি ও সহানুভূতির মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসে। এতে সমাজে শান্তি, শৃঙ্খলা ও সহমর্মিতার পরিবেশ তৈরি হয়। তাই কোরবানি যাবতীয় আহকাম মেনে খোদাভীতির মানসিকতা নিয়ে কোরবানি করা দরকার। তাহলে আশা করা যায়, আল্লাহর দরবারে আমাদের কোরবানি কবুল হবে। এর মাধ্যমে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে সমর্থ্য হব। সুতরাং, ঈদুল আযহা কেবল পশু কোরবানি করা এবং আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে আনন্দ প্রমোদকে বুঝায় না বরং ঈদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, আত্মোৎসর্গ, নিজের ভেতরে থাকা পশুত্বের মূলতপাটন এবং একমাত্র রবের সন্তুষ্টি। উল্লেখ্য যে,ঈমান আনয়নের মাধ্যমে সবাই মুমিন বা মুসলিম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ঈমান গ্রহণের সাথে সাথেই প্রতিটি মুমিন ইসলামের সকল বিষয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে। সুখ দুঃখ এবং সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতা সর্বাবস্থায় ইসলামই একমাত্র অনুশাসন একথাটি নিজের মধ্যে দৃঢ় করে নেয়া।

প্রকৃত মুমিনের মৌলিক চিন্তা চেতনা এমন হওয়াটাই কাম্য। ঈদ মুসলিম এবং প্রতিটি মুমিনের হৃদয়ে আনন্দ খুঁজে পাওয়ার অনন্য মাধ্যম। ইসলাম একটি তাৎপর্যপূর্ণ ধর্ম। এর প্রতিটি আদেশ নিষেধের সাথে জড়িয়ে আছে মুসলিমদের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করা এবং প্রশান্ত করা। ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে খুশি একথাটি সবার মুখে রটে বেড়ায় কিন্তু ঈদুল ফিতর বা ঈদুল আজহার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা শিক্ষা এবং এর মহত্ত্বের প্রতি কজনই বা গুরুত্ব দিচ্ছি। ঈদ যেমনি আনন্দের বার্তা দিচ্ছে ঠিক তেমনিভাবে শিক্ষা দিচ্ছে মহান আল্লাহর আদেশ নিষেধ পালনের প্রতি নিজেকে উৎসর্গ করার। নিজের মাঝে থাকা পশুত্ব ও অমানবিক মন মানসিকতা বিসর্জন দেওয়ার। বার্তা দিচ্ছে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর। সুপথ দেখাচ্ছে ন্যায় নীতি আর নিষ্ঠার পথে চলার। শিক্ষা দিচ্ছে সুন্দর ও পবিত্র মনের অধিকারী হওয়ার। তাই আসুন ঈদুল আযহার প্রকৃত মহত্ত্ব ও তাৎপর্য নিজে লালন করতে শিখি। অসুন্দর ও কলুষিত হৃদয় পবিত্র করার লক্ষ্যে ঈদুল আজহায় শিক্ষা গ্রহণ করি। তাই ঈদুল আজহার পশু কোরবানির মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে মানুষের মধ্যে বিরাজমান পশুশক্তি, কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, পরনিন্দা, পরশ্রীকাতরতা ইত্যাদি রিপুকেই কোরবানি দিতে হয়। আর হালাল অর্থে অর্জিত পশু কোরবানির মাধ্যমে তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটানো হয়। আমরা চাই ব্যক্তি, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে সব অনিশ্চয়তা-শঙ্কা দূর হোক। হিংসা, হানাহানি ও বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে একসঙ্গে এক কাতারে পবিত্র ঈদুল আজহার আনন্দে শামিল হয়ে সবার মধ্যে সাম্য ও সহমর্মিতার মনোভাব জাগিয়ে তুলি। মহান আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে আমাদের প্রার্থনা হোক-জগতের সব মানুষের সুখ, শান্তি সমৃদ্ধি। পৃথিবী সর্বপ্রকারের হিংসা বিদ্বেষ ও হানাহানি মুক্ত হোক! সন্ত্রাসের বিভীষিকা দূর হোক! আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে বন্ধন দৃঢ়তর হোক! আগামী দিনগুলো সুন্দর ও সৌন্দর্যমণ্ডিত হোক হাসিখুশি ও ঈদের আনন্দে ভরে উঠুক প্রতিটি প্রাণ। সবাইকে ঈদুর আজহার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন-ঈদ মোবারক।

আমার বার্তা/রায়হান আহমেদ তপাদার/জেএইচ

মেধাবীরা দেশের অমূল্য সম্পদ

মেধাবী সন্তানরা হচ্ছে দেশের অমূল্য সম্পদ। দেশের সম্পদ দেশে থাকবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু অধিকাংশ মেধাবীরা

বিভিন্ন শিল্পে কর সংযোজন ও প্রত্যাহার

বাংলাদেশ স¦ল্পোন্নত দেশ থেকে ইতিমধ্যে উত্তরণ হয়েছে। এ ছাড়া উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার অগ্রযাত্রায়

ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের অন্তরায়

ফিলিস্তিনিদের রাষ্ট্রলাভের অধিকার প্রত্যাখ্যান করে  ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জোটের

নারীর ক্ষমতায়নে বর্তমান সরকার

কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলতে হয়, “বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হাড়ের ক্যান্সার ও চিকিৎসা পদ্ধতি কেমন

নতুন ৪ দফা দাবি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের

সমন্বয়কদের খোঁজে ডিবি কার্যালয়ে ১২ শিক্ষক, দেখা দিলেন না হারুন

হত্যাকাণ্ডের দায় নিয়ে সরকারকে পদত্যাগের আহ্বান ফখরুলের

রিজভী-পরওয়ার-নুরসহ ৮ জনের গ্রেপ্তার চায় ডিবি

বিমানবন্দরে জমে থাকা কার্গো দ্রুত খালি করার নির্দেশ

অ্যাপিলেট ডিভিশনের রায়ের পর ছাত্র আন্দোলনের যৌক্তিকতা নেই

রোববার থেকে ব্যাংক লেনদেন ১০-৩টা

বিএনপি নেতা এ্যানি ৭ দিনের রিমান্ডে

ডাটা সেন্টারের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি: মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন

আইসিসির নিয়মের বাইরে গিয়ে জিম্বাবুয়েকে ‘ট্যুরিং ফি’ দিবে ইংল্যান্ড

বিবস্ত্র করে মারপিট, লজ্জায় আত্মহত্যা করলেন ছাত্রী

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থিতা ঘোষণা কমলার

ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রো স্টেশন চালু করতে জাপানের সহযোগিতা চান প্রধানমন্ত্রী

তিন দিনের জন্য অফিসের নতুন সময়সূচি ঘোষণা

আমিরাতের মতো বাংলাদেশেও অপরাধীদের দ্রুত বিচার হবে

বিএনপির ঐক্যের আহ্বানে অলির সমর্থন

চলতি সপ্তাহে খুলতে পারে প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিদ্ধান্ত কাল

প্যারিস অলিম্পিকের প্রথম স্বর্ণ চীনের

বাঁচানো গেল না গার্মেন্টস কর্মী ইয়ামিনকে