ই-পেপার শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

জাতিসংঘে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল স্বীকৃতি  আনন্দ নন্দিত অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীকে

আব্দুস সালাম মূর্শেদী
প্রিন্ট ভার্সন
২২ মে ২০২৩, ১৪:১৭
আপডেট  : ২২ মে ২০২৩, ১৪:২৬
ফাইল ফটো

দিনটি ছিল ১৭ মে। বাঙালি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার একমাত্র বাতিঘরের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। আনন্দঘন আবহের দিনেই এলো বড় এক সুসংবাদ; বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার জন্য বড় এক শুভাশীষ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবন ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ মডেলের স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ।

জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিরা 'কমিউনিটি ক্লিনিক' প্রতিষ্ঠার উদ্যোগকে বর্ণনা করেছেন ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ হিসেবে। শুধু তাই নয়, জাতিসংঘের প্রস্তাবে অন্য দেশগুলোকে বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক ধারণাটি বাস্তবায়নের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া তাঁর প্রাঞ্জল ও সমৃদ্ধ বক্তব্যে বলেছেন, 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই উদ্যোগকে জাতিসংঘ স্বাস্থ্য সেবা ও পরিচর্যা প্রদানের ক্ষেত্রে অংশীদারত্বের একটা উজ্জল দৃষ্টান্ত বলছে।'

বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে বঙ্গবন্ধুকন্যা, হিমাদ্রি শিখর সফলতার মূর্ত স্মারক প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও প্রাজ্ঞ নেতৃত্বের আরও একটি আলোকিত স্বীকৃতির গৌরব গোটা দেশবাসীর মতো আমাকেও আলোড়িত-আন্দোলিত করেছে।

বিশ্ব মানচিত্রে এটিও বাঙালি জাতির গর্ব ও অহংকারের একটি নিদর্শন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রেষ্ঠত্বের পূর্ণতা। হৃদয়ের অতলান্তিক গভীরতা থেকে আবারও অভিনন্দন মানবতার জননীকে। প্রেরণার শতধা ধারায় উদ্ভাসিত আলোকবর্তিকার স্বকীয় উদ্ভাবনী চিন্তার ফসল, কার্যকর গণমুখী উদ্যোগ কমিউনিটি ক্লিনিক দেশের তৃণমূলে স্বাস্থ্যখাতে পুরোমাত্রায় বিপ্লব ঘটিয়েছে।

উন্মোচিত করেছে এক সম্ভাবনার স্বর্ণদুয়ার। গ্রামীণ জীবনে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবায় যুগান্তকারী এবং অনবদ্য এই প্রয়াসের সাফল্যগাঁথা এখন উচ্চারিত হচ্ছে সবার মুখে মুখে।

ঘরের দুয়ারেই হাত বাড়ালেই মিলে চিকিৎসা সেবা, বিনামূল্যে ওষুধ- এ যেন গ্রামীণ জীবনে অপরিহার্য এক ভরসার নামান্তর। চিকিৎসা সেবার এই প্রাণকেন্দ্রগুলোতে প্রজননস্বাস্থ্য থেকে শুরু করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, টিকাদান কর্মসূচি, পুষ্টি, স্বাস্থ্যশিক্ষা, পরামর্শসহ বিভিন্ন সেবা অনায়েসেই পাচ্ছে মানুষ।

ব্যবস্থা রয়েছে ৩২ ধরনের ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী বিনামূল্যে বিতরণেরও। ফলশ্রুতিতে জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সেই সময়কার মহাপরিচালক মার্গারেট চ্যান একবার বাংলাদেশ সফরে এসে কমিউনটি ক্লিনিক'র উদ্যোগকে 'বিপ্লব' হিসেবে অভিহিত করেছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের স্থাপিত কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাপ্ত সেবায় সন্তুষ্ট দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। স্বাস্থ্যখাতে সফলতার বড় উদাহরণ তৈরি করা প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ ভালো লাগেনি সেনাতান্ত্রিক শাসনের মতবাদ নিয়ে সামরিক ছাউনিতে প্রতিষ্ঠিত ব্যর্থ রাজনৈতিক দল বিএনপি'র।

১৯৯৬ সালে স্বপ্নবাদী, অনুসরণীয় একজন নেতা এবং রাষ্ট্রনায়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবার ক্ষমতায় এসে কমিউনিটি ক্লিনিক গড়ে তুলেন। ২০০০ সালের এপ্রিলে টুঙ্গিপাড়ায় উদ্বোধন করেন ক্লিনিকের।

এর মাধ্যমেই শুরু হয় আনুষ্ঠানিক পথচলা। অথচ ঠিক পরের বছর ক্ষমতায় এসে স্বৈরাচার জিয়ার অগণতান্ত্রিক দল বিএনপি বন্ধ করে দেয় গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার ভরসাস্থল কমিউনিটি ক্লিনিক। এই বিষয়টি ঠাঁই করে নিয়েছে ২০১৪ সালের শেষের দিকে উন্মোচন হওয়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) কমিউনিটি ক্লিনিক-হেলথ রেভল্যুশন ইন বাংলাদেশ নামের একটি বইয়ে।

সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্ভাবিত কমিউনিটি ক্লিনিককে পৌরাণিক ফিনিক্স পাখি'র সঙ্গে তুলনা করা হয়। বইটিতে বলা হয়েছিল, 'পাখিটি যতবার আগুনে ঝাঁপ দেয়, ততবারই নতুন করে বেঁচে ওঠে। তেমনি ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তৈরি কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ হওয়ার পর আবার দারুণভাবে ফিরে এসেছে।'

কমিউনিটি ক্লিনিকের বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতিতে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী গত বৃহস্পতিবার (১৮ মে) মন্ত্রিসভার সাপ্তাহিক বৈঠকে তাকে মন্ত্রিসভার ধন্যবাদের জবাবে মনের অবারিত আনন্দে কমিউনিটি ক্লিনিকের পেছনের গল্প উত্থাপন করেন। অকুতোভয়, মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী এ সময় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, '২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে বিএনপি-জামাত জোট সরকার স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেয়। কারণ তারা মনে করেছিল সেখান থেকে চিকিৎসা নেয়া জনগণ নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামাত সমর্থকসহ সব মানুষ ক্লিনিক থেকে চিকিৎসা সেবা নিলেও বিএনপি-জামাত জোট কেন কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিয়েছিল সে প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে ২০০৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় এসে আর কেউ যেন কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করতে না পারে এজন্য ট্রাস্ট গঠনের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছেন।

সাধারণ মানুষের মৌলিক স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে প্রতি ৬ হাজার মানুষের জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে।

এখান থেকে নিত্যদিন প্রায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ মানুষ সেবা নিচ্ছেন। শেখ হাসিনার অবদান, কমিউনিটি ক্লিনিক বাঁচায় প্রাণ’ স্লোগানে প্রত্যন্ত গ্রামে পরিচালিত আধুনিকমানের এসব ক্লিনিকের দেখভাল করেন স্থানীয় সাধারণ মানুষ। এতে তৃণমূলে মানুষের দোরগোড়ায় সহজেই স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে গেছে। মসৃণ করেছে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার পথকেও। গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে দিচ্ছে আলো।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দশটি বিশেষ উদ্ভাবনী উদ্যোগের মধ্যে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক। ডিজিটাল বাংলাদেশ, আশ্রয়ণ প্রকল্প, আমার বাড়ি, আমার খামার প্রকল্প, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিসহ উদ্ভাবনী সব উদ্যোগই বিশ্বে রোল মডেল'।

কমিউনিটি ক্লিনিক কনসেপ্ট; সরকারপ্রধানের কোটি প্রাণের হাসির এই ফর্মুলাটি যে বাঙালি জাতির চির আরাধ্য পুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সেই কথাও শোনা যায় একবিংশ শতকের অভিযাত্রায় বাঙালি জাতির কাণ্ডারি শেখ হাসিনার কন্ঠে- 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্যোগ নিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু স্বাস্থ্যসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ইউনিয়ন পর্যায়ে একটি ১০ শয্যার হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন।' বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) কমিউনিটি ক্লিনিক-হেলথ রেভল্যুশন ইন বাংলাদেশ নামের বইটিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবদ্দশায় বারবার মানুষের দোরগোড়ায় চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে চেয়েছেন। তিনি বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।' তাঁর মনে হয়, কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে দেশে একটি নীরব বিপ্লব ঘটে গেছে।

জনগণই বঙ্গবন্ধুকন্যার মূল শক্তি; অফুরান অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি অবিকল যেন মহান জাতির পিতার উজ্জ্বল প্রতিচ্ছবি। আক্ষরিক অর্থেই মুকুট ধন্য হয় যে মণিতে শেখের বেটি হচ্ছেন সেই মণি। দেশের সীমানা ছাপিয়ে তিনি নন্দিত বিশ্বনেতা। এসবের মাধ্যমে নিজেকেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়ে গেছেন উচ্চ শিখরে।

সংগ্রাম আর মুঠো মুঠো সাফল্যের মধ্যে দিয়েই এগিয়ে চলেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ভেঙেছেন দারিদ্র্যতার শেকল। ২০৩০ সালের মধ্যে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’ অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ রূপান্তরের মহাপরিকল্পনা। গ্রহণ করেছেন ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’।

দুর্দমনীয় নেতৃত্বে তিনি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দেশকে; গড়ে তুলেছেন উন্নয়নের ম্যাজিক হিসেবে। তিনি আমাদের দেশের শক্তি ও সম্পদ দু’টোই।

আসুন কন্ঠে কন্ঠে উচ্চারণ করি- 'শেখ হাসিনার জন্য বাংলাদেশ ধন্য।' তাঁর মতো রুচিস্নিগ্ধ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আর নেতৃত্ব বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। আপনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের আনন্দের মধ্যে বাঙালি জাতিকে আরও একবার সম্মানিত করার পাশাপাশি আনন্দের নতুন উপলক্ষ্য তৈরি করে দিয়েছেন।

কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য আপনাকে জাতিসংঘ ঘোষণা করেছে অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্ব। আপনার কর্মগুণে আজ আপনি স্বপ্নচূড়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আপনার প্রাপ্তির খাতায় যোগ গলো আরও একটি ঐতিহাসিক বড় অর্জন। সোনালি স্বপ্নের জাল বুনে, স্বপ্নের স্বার্থক নির্মাতা হিসেবে আপনার দু'হাত ভরে গেলো মধুর প্রাপ্তিতে।

আমরা আজ আনন্দে উচ্ছ্বসিত এবং গর্বিত। প্রয়াত কবি সুকান্তের কবিতায় শেষ করছি-‘সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী/অবাক তাকিয়ে রয়ঃ/জ্বলে পুড়ে-মরে ছারখার/তবু মাথা নোয়াবার নয়।’ মহিয়সী জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। আনন্দ নন্দিত অভিনন্দন আপনাকে

লেখক : সংসদ সদস্য, খুলনা-৪ ও সদস্য; জেলা আওয়ামী লীগ, খুলনা।

রাজনৈতিক সংকটে অর্থনৈতিক ঝুঁকি বাড়তে পারে

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট কেটে যাওয়ার কোনো লক্ষণ নেই। বরং তা আরও গভীর ও দীর্ঘ হচ্ছে।

বছর শেষে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি ও নতুন বছরে প্রত্যাশা

বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে গত প্রায় সাত বছর ধরেনানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতিরশিকার হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট সরকার ও ছয় দফা

১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুন হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী এবং মাওলানা ভাসানী পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ

শীত প্রকৃতি ও ঐতিহ্যের পূজারী

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। ষড়ঋতুর এমন দেশে প্রত্যেক ঋতু তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়েই আবির্ভূত হয়।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নির্বাচন বন্ধে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে বিএনপির চিঠি

৭ জানুয়ারি লুটেরা আর ভোট ডাকাতদের নির্বাচন: এবি পার্টি

নির্বাচনি জোয়ারে বিএনপির নেতাকর্মীও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি গবেষককে গুলি করে হত্যা

নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজতখানা লাইব্রেরীর উদ্বোধন

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হামলা করে নৌকাকে বিতর্কিত করার পরিকল্পনা করছে: গাজী

নতুন বছরের প্রথম দিনে স্কুলে স্কুলে বই উৎসব

নতুন বছরে ব্যাংক ঋণের সুদহার ১২ শতাংশ

মঈন খানের সঙ্গে এনডিআই-আইআরআই পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক

রাষ্ট্রীয় মদতে অগ্নিসন্ত্রাস-নাশকতার অভিযোগ বিএনপির

মেরিন সেক্টরে বাংলাদেশের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

দেশের ৫ ভাগের একভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন

৬০-৭০ শতাংশ ভোট না দেখাতে পারলে স্যাংশন আসবে

২০২৩ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৭৩ নারী

বিএনপি নির্বাচনে আসার জন্য দরকষাকষি করেছে

৭০ তম জন্মদিনে গায়ক রফিকুল আলমের প্রত্যাশা

ইনস্টাগ্রাম পোস্ট শেয়ারে নতুনত্ব

ভোট সুষ্ঠু করতে যত বাহিনী দরকার নামানো হবে

ইউএফএস ও আইসিবির এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বাংলাদেশে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে বজ্রপাত-মৃত্যু