ই-পেপার শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০

বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকবেন জন্ম থেকে জন্মান্তরে

অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ
১৫ মার্চ ২০২৩, ১৮:২১

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার স্থপতি হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিববুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ তদানীন্তন ভারতবর্ষের বঙ্গ প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাঙালির বহু বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভাঙ্গার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর বলিষ্ঠ এবং সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বে বিশ্বের বুকে জন্ম নিয়েছিলো বাংলাদেশ নামের নতুন একটি জাতিরাষ্ট্র। সেই মহানায়কের আজ ১০৩ তম জন্মদিন। তার বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম সায়েরা খাতুন।

চার কন্যা এবং দুই পুত্রের সংসারে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তৃতীয় সন্তান। সুদূর অতীতকাল থেকেই গোপালগঞ্জ জেলা মাছের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বঙ্গবন্ধুর বাড়ীর আশে পাশে প্রচুর বিল ছিলো। সেই সব বিলে পাওয়া যেতো প্রচুর মাছ। যার ফলে বঙ্গবন্ধুর খাওয়া দাওয়া ছিলো যথেষ্ট পুষ্টিকর। এ কারণেই বোধ হয় বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলায় তেমন কোন স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হয়নি।

Indian Pakur

স্কুল থেকেই তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গ্রামের স্কুলে তার লেখাপড়ার হাতেখড়ি। ১৯২৭ সালে শেখ মুজিব গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। ১৯২৯ সালে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন এবং ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। ১৯৩৭ সালে গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে সপ্তম শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৪১ সালে অসুস্থ শরীর নিয়েই ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেন।

কৈশোরেই তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জের মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে তৎকালীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে শেখ মুজিবুর রহমান প্রথমবারের মতো গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেন। এরপর থেকে শুরু হয় বঙ্গবন্ধুর আজীবন সংগ্রামী জীবনের অভিযাত্রা। বঙ্গবন্ধু তার সহকর্মীদের নিয়ে ১৯৪৮ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠন করেন। ১৯৪৭-এর দেশবিভাগ ও স্বাধীনতা আন্দোলন, ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। তার অবিসংবাদিত নেতৃত্বে ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। বিশ্ব মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের।

চোখের অসুস্থ্যতায় চিকিৎসার জন্য কোলকাতা যাওয়ার ঘটনায় বঙ্গবন্ধুর মধ্যে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য এক ধরনের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। দেশের মানুষের জন্য কীভাবে চিকিৎসাসেবা আরও উন্নত ও সহজলভ্য করা যায় এই ভাবনা জীবনের শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিদ্যমান ছিলো। স্বাধীনতার পর দেশ পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপ। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ। বাজেট কম, তারপরও বঙ্গবন্ধু আরও নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।

মেডিকেল আন্ডারগ্রাজুয়েট ও পোস্টগ্রাজুয়েট শিক্ষার মাধ্যমে দেশের ডাক্তার সংকট নিরসনের প্রচেষ্টা চালান। এফ আর সি এস শেষ করা বহু ডাক্তার বিদেশে ছিলো তাদেরকে দেশে ডেকে আনেন। তখন স্বদেশে তারা চিকিৎসা সেবা শুরু করেন। সদ্য স্বাধীন দেশে যা যা করনীয় বঙ্গবন্ধু তাই করলেন।

শিক্ষা, সেবা, পুষ্টি, প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেস কার্যক্রমের ব্যবস্থা করেন। তিনি ই পি আই প্রোগ্রাম চালু করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করতে ১৯৭৩ সালে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেন এবং অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে এই খাতে কিছুটা বাস্তববাদী পরিবর্তন আনতে দেশের স্বাস্থ্য খাতের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। ১৯৭২-১৯৭৫ সময়কালে বঙ্গবন্ধু তাদের দ্রুত সুস্থতার জন্য আহত মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধু গুরুতর আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য হাজার হাজার আহত মুক্তিযোদ্ধাকে পূর্ব জার্মানি, তৎকালিন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া), ভারত, চেকোস্লোভাকিয়া এবং ফ্রান্সে প্রেরণ করেছিলেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের ঔষধের বিশাল সংকট ছিল এবং এটি সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ও তাদের ঔষধ বিনামূল্যে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা ছিল। এরপরে বঙ্গবন্ধু দেশের চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে ঔষধ আমদানির জন্য বাংলাদেশ ট্রেডিং কর্পোরেশনকে (টিসিবি) নির্দেশনা দিয়েছিলেন।

তিনি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলির আসল চাহিদা অনুযায়ী ঔষধগুলি যথাযথভাবে বিতরণের জন্য আমদানি করা ঔষধগুলি তাৎকালীন মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশনের কাধে হস্তান্তর করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ঔষধ উৎপাদনে পরিবর্তন এনেছিলেন। সর্বাধিক ঔষুধগুলি তখন কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানির দ্বারা উৎপাদিত করা হত, যা ব্যয়বহুল ছিল এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা মানুষের পক্ষে সাশ্রয়ী ছিল না।

তিনি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাগুলিকে বহুজাতিক সংস্থার সব ধরনের ঔষধ উৎপাদন করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছিলেন। ১৯৭৪ সালে তিনি বাংলাদেশ স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি ইনস্টিটিউট এবং স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কোর্স চালু করেন।

বঙ্গবন্ধু প্রত্যেক থানায় থানায় হেলথ কমপ্লেক্স করার ব্যবস্থা নিলেন। সে সময় তিনি ১৩৮টা হেলথ কমপ্লেক্স করতে পেরেছিলেন নিপসমের ওখানে আই পি এইচ ইন্সটিউট অব পাবলিক হেলথ, ইন্সটিউট অব নিউট্রিশিয়ান স্থাপন করলেন। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পুষ্টি, স্বাস্থ্য প্রত্যেক মানুষের দোড়গোড়ায় যেন পৌঁছে দেয়া যায় সেই ব্যবস্থা করলেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে পুষ্টিনীতি প্রণয়ন করেন। বঙ্গবন্ধু গবেষণার জন্য বি এম আর সি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করলেন। বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল বি এম ডি সি প্রতিষ্ঠিত করলেন। বঙ্গবন্ধু, জনবল তৈরীর জন্য নার্স ডাক্তার সেবা মিডওয়াইফার তৈরীর জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।

কলেরা হাসপাতাল আই সি ডি ডি আর বি প্রতিষ্ঠা করলেন ও আইডিসিএইচ হাসপাতাল তৈরী করেন। সারাদেশে তখন মাত্র ৬৭টি হাসপাতাল ছিলো। তিনি ৩৭৫টি থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি করেন যার শয্যাসংখ্যা ছিলো প্রতিটিতে ৩১টি।

স্বাধীনতা উত্তরকালে বঙ্গবন্ধুর সরকারই প্রথম এ দেশের পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মেহনতি মানুষের স্বাস্থ্য সেবার কথা বিবেচনা করে, চিকিৎসা সেবাকে থানা পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করেন, চিকিৎসকদের সরকারী চাকুরীতে সম্মান ও মর্যাদার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় শ্রেণী থেকে প্রথম শ্রেণীতে উন্নীত করেছিলেন, যা দেশের চিকিৎসক সমাজ চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। মেডিক্যাল উচ্চ শিক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শাহবাগ হোটেলকে আইপিজিএমআর-এ উন্নীত করেন। ১৯৭২ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য বাংলাদেশ কলেজ অফ ফিজিশিয়ান অ্যান্ড সার্জারী (বিসিপিএস) প্রতিষ্ঠা করেন।

যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাবার ন্যায় থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবা তৃনমূল পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের মাধ্যমে দরিদ্র জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছেন। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, এমজিডি অর্জন, এসডিজি বাস্তবায়নের প্রস্তুতিসহ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গসমতা, কৃষিতে ব্যাপক উন্নয়ন, দারিদ্র্যসীমা হ্রাস, গড় আয়ু বৃদ্ধি, রপ্তানীমুখী শিল্পায়ন এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা, পোশাক শিল্প, ঔষধ শিল্প, রপ্তানী আয় বৃদ্ধিসহ নানা অর্থনৈতিক সূচক বৃদ্ধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদৃষ্টি ও পরিশ্রমের ফসল।

ইতিমধ্যে উদ্বোধন হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ পায়রা তাপ-বিদ্যুতকেন্দ্র, বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা-সেতু এবং ঢাকা মেট্রোরেল। এছাড়া চলমান রয়েছে দেশের মেগা সব প্রকল্পসমূহ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উদাত্ত আহবানে আসুন আমরা দলমত নির্বিশেষে সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যা হবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নপূরণের একমাত্র পথ।

স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার এই মহান নেতার জন্মদিনে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। কোনো বিশেষ ঘটনা বা আনন্দের দিনকে শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি আনন্দের দিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। বাংলার হাজার বছরের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু একজনই জন্মেছিলেন। যার জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হতো না। এজন্য ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শিশুদের অত্যন্ত আদর করতেন, ভালোবাসতেন। শিশুদের সাথে গল্প করতেন, খেলা করতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন আজকের শিশুরাই আগামীদিনে দেশ গড়ার নেতৃত্ব দিবে। তরুণ প্রজন্ম এই মহান নেতার আদর্শ থেকেই দেশ গড়ার অনুপ্রেরণা লাভ করে। যারা বাংলাদেশকে বিশ্বাস করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে তাদের মাঝেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেঁচে থাকবেন জন্ম থেকে জন্মান্তরে।

লেখক: ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা।

এবি/ জিয়া

জাতিসংঘে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল স্বীকৃতি  আনন্দ নন্দিত অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীকে

দিনটি ছিল ১৭ মে। বাঙালি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার একমাত্র বাতিঘরের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। আনন্দঘন আবহের

কোটা সংস্কার ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে  জাফরুল্লাহর অবদান

ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী একটি শুধু নাম নয়,  একটি প্রতিষ্ঠান। স্বার্থপর সমাজ ও  রাষ্ট্রের এক দলীয়

প্রতিবন্ধকতাকে না বলি

সুস্থ স্বাভাবিক কর্মক্ষম ব্যক্তিবর্গের কাছে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা যেনো এক অপায়াময় করুন অবহেলার পাত্র। তাদের প্রতি

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ‘সবার জন্য স্বাস্থ্য’

২০২৩ সালের ৭ এপ্রিল, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আন্তর্জাতিকভাবে এবং জাতীয় পর্যায়ে দেশে দেশে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজবাড়ীতে বিএনপির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও কর্মসূচি ও স্মারকলিপি প্রদান

ঝিনাইদহে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশি বাঁধা

জাপানে বদলে যাচ্ছে ধর্ষণের সংজ্ঞা

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও কারিগরি উন্নয়নে যুক্তরাজ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: রাষ্ট্রপ্রতি

চিড়িয়াখানায় শিশুর হাত ছিঁড়ে নিলো হায়েনা

এইচএসসি পরীক্ষা ১৭ আগস্ট

কৃষি গুচ্ছের আবেদন শুরু আজ

পাংশায় ছিনতাইকৃত ভ্যানসহ হত্যাকারী গ্রেফতার

বাংলাদেশের বিদেশি কোচিং স্টাফদের বেতন কত

রাজবাড়ীতে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

তাপদাহে পরীক্ষার হলে জ্ঞান হারিয়েছে দুই শিক্ষার্থী

তিন ভেন্যুতে খেলতে রাজি পাকিস্তান

কুবিকে অস্থিতিশীল করছেন হত্যা, ধর্ষণ মামলার আসামি রেজা-ই-এলাহি

লিচু খেয়ে এক পরিবারের ৫ জন হাসপাতালে

বাজেটে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক সুরক্ষায় সংসদ সদস্যদের প্রতি শিশুদের আহ্বান

হলের আবাসিক সিট বুঝিয়ে দিতে ঢাবি প্রশাসনকে শিক্ষার্থীর উকিল নোটিশ

মাঠের ছেলে মাঠে ফিরেছেন সাকিব

রাজধানীজুড়ে স্বস্তির বৃষ্টি

ছোট পর্দায় আজকের যত খেলা

নিয়ন্ত্রণে নেই অভ্যন্তরীণ বাজারের মূল্যস্ফীতি