ই-পেপার শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

দলীয় মাপকাঠিতে ইকবাল হোসেন অপুই হতে পারেন নৌকার মাঝি

কাজী নজরুল ইসলাম
০২ নভেম্বর ২০২৩, ২৩:৪৮
আপডেট  : ০৩ নভেম্বর ২০২৩, ০০:০৪

কোন মানদন্ডের ভিত্তিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রদান করবে আওয়ামী লীগ? অথবা কোন যোগ্যতা বা মাপকাঠির ভিত্তিতেই বা দলীয় মনোনয়ন লাভ করতে পারবেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা? আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বেশ আগেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিবেচনার বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য এবং দলীয় মনোনয়ন বোর্ডের একাধিক প্রভাবশালী সদস্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অন্যান্য সকল যোগ্যতার পাশাপাশি চারটি বিশেষ মাপকাঠিকে বিবেচনায় রেখে এবার দলীয় মনোনয়ন প্রদান করবে দলটি। মাপকাঠিগুলো হচ্ছে (১) এলাকায় প্রার্থীর জনপ্রিয়তা (২) প্রার্থীর সঙ্গে দলের সম্পর্ক (৩) করোনাকালীন সময়ে প্রার্থী এলাকায় কী ধরনের কর্মকাণ্ড বা ভূমিকা পালন করেছেন এবং (৪) প্রার্থীর নামে এলাকায় কোনো বদনাম রয়েছে কি না।

দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রকাশিত এই তথ্যের ভিত্তিতেই যদি আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রদান করেন, তাহলে শরীয়তপুর-১ আসনের হিসেবটা দিবালোকের মত পরিষ্কার হয়ে যায়। এবং এতে বর্তমান সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন অপুর মনোনয়ন প্রাপ্তিতে কোনো বাধা থাকারই কথা না।

ইকবাল হোসেন অপুর পুনরায় মনোনয়ন পেতে কেন কোন বাধা থাকার কথা না তারও খুব স্বচ্ছ এবং যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা রয়েছে। যেমন - প্রথম মাপকাঠি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে নির্বাচনী এলাকায় প্রার্থীর জনপ্রিয়তার কথা। সে অনুযায়ী দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে এবং বর্তমান সংসদ সদস্য হিসেবে অপরাপর মনোনয়ন প্রত্যাশীদের চেয়ে জনপ্রিয়তায় বহুগুণ এগিয়ে রয়েছেন ইকবাল হোসেন অপু। তিনি ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন নির্বাচনী এলাকার গণমানুষের কাছে। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে সাধারণ জনতার মাঝে তিনি কোনো দেয়াল টেনে দেননি। জনগণ ইতিপূর্বে একজন এম.পি বলতে যে অস্বাভাবিক ভীতিকর কিছু ভাবতো, ইকবাল হোসেন অপু মানুষের সেই ধারণা পাল্টে দিয়েছেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, গ্রাম, মহল্লা, হাট-বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ফুটপাতের চায়ের দোকান এমনকি মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে যোগাযোগ করেছেন। খোঁজ নিয়েছেন। নিজেকে তুলে ধরেছেন একজন অতি সাধারণ মানুষ হিসেবে। ছোট-বড় সকলের সাথে বন্ধুবৎসল আচরণ করেছেন। মানুষের সমস্যার কথা নিজে থেকে জানতে চেয়ে সাধ্যমতো সমাধান দিয়েছেন। কোনো কাজে সাংসদের কাছে গিয়ে ফিরে আসতে হয়নি কারো। অকাতরে সহায়তা করেছেন নিম্ন আয়ের অসচ্ছল মানুষদের। নির্বাচনী এলাকার অসুস্থ লোকদের চিকিৎসা প্রদানে তিনি উদার হয়ে এগিয়ে গেছেন। শতশত রোগীকে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। ভর্তি পরবর্তী যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করা এবং রুগীদের সিট পাইয়ে দেয়ায় অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। নিজে হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ লোকদের খোঁজ নিয়েছেন, এমনকি যাবতীয় খরচ বহন করেছেন নিজ পকেটের অর্থ দিয়ে। তিনি পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়েছেন অসংখ্য দুস্থ অসহায় মানুষদের। তিনিই একমাত্র সংসদ সদস্য যিনি নির্বাচিত হওয়ার পর প্রতিমাসে অন্তত ২০ দিন সময় দিয়েছেন নিজ নির্বাচনী এলাকায়। এলাকার উন্নয়ন করেছেন আগের যে কোন সময়ের চেয়ে বেশী। নিজের আচরণ দিয়ে সাধারণ ভোটারদের কাছে ইকবাল হোসেন অপু ঈর্ষান্বিতভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন লাখো ভোটারের হৃদয়ে ।

দ্বিতীয় মাপকাঠিতে বলা হয়েছে, প্রার্থীর সাথে দলের সম্পর্কের কথা। এ বিষয়ে বলতে গেলে দীর্ঘ এক ইতিহাসের অবতারণা করতে হবে। এখানে খুব লম্বা ইতিহাস তুলে ধরার প্রয়োজন হবেনা। কারণ, ইকবাল হোসেন অপুর আমলনামা দলীয় সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার গুডবুকেই লিপিবদ্ধ রয়েছে যত্নের সাথে। তবুও নতুন প্রজন্মের জন্য অপু সম্পর্কে কিছুটা বলতেই হয়। ইকবাল হোসেন অপু ১৯৮৪ সালে মাদারীপুর জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক, ১৯৮৭ সালে মাদারীপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি, ১৯৯২ সালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ১ নং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ১৯৯৪ সালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, ২০০২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য ছিলেন। ২০১৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত টানা তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সম্মানিত সদস্য হিসেবে রয়েছেন। আছেন বর্তমান সংসদ সদস্যের আসনেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাবস্থায় অপু সমসাময়িক কালের সবচেয়ে সাহসী কিংবদন্তীর আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। ২০১৮ সালে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পরে তার নির্বাচনী এলাকায় সংগঠনকে ঢেলে সাজিয়েছেন তিনি। সকল ইউনিটে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করেছেন। মুজিব শতবর্ষ উদ্‌যাপন সহ সকল দিবসগুলো অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অধিক জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্‌যাপন করেছেন। ইকবাল হোসেন অপুকে দলীয় নেতা-কর্মীরা সার্বক্ষণিক অভিভাবক হিসেবে কাছে পেয়েছেন। ফলে দলের অভ্যন্তরে কোন সংঘাত সৃস্টি হয়নি গত পাঁচ বছরে। আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে পালং-জাজিরার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল শান্ত ও অহিংস।

এবারের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে তৃতীয় মাপকাঠির কথা বলা হয়েছে করোনাকালিন দায়িত্ব বা ভূমিকা পালন বিষয়ে। শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহতম বিশ্ব প্যান্ডেমিক কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস গোটা পৃথিবীকে যখন তছনছ করে দিচ্ছিল তখন মানবতাও হারিয়ে যেতে বসেছিল মানুষের হৃদয় থেকে। সন্তানকে পিতা অার পিতাকে যখন সন্তান, স্ত্রীকে স্বামী আর স্বামীকে যখন স্ত্রী জীবন ভয়ে এড়িয়ে চলছিল। ঘরে ঘরে, পরিবারে পরিবারে যখন মহামারি থেকে বাঁচার জন্য সংঘ নিরোধ চলছিল। মানুষ যখন খাদ্য আর চিকিৎসার জন্য হাহাকার করছিল, একজন ইকবাল হোসেন অপু তখন জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে অবতাররূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন পালং-জাজিরার মানুষের কাছে। তিনি স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে, নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে, স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের কথা না ভেবে গ্রাম থেকে গ্রামে, মহল্লা থেকে মহল্লায় ছুটে গেছেন ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে। ঘরে ঘরে গিয়ে খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। দলীয় কর্মীদের দ্বারা শতাধিক টিম করে মানুষের বাড়িতে খাদ্য ঔষধ ও নগদ টাকা পৌঁছে দিয়েছেন। মোবাইল ফোনে হটলাইন চালু করে মানুষের সমস্যার তথ্য সংগ্রহ করেছেন। গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে দলীয় নেতা-কর্মী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের মাধ্যমে গভীর রাতেও দুর্গত মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিয়েছেন। দিবারাত্রি জরুরি সেবা কেন্দ্র খুলে মানুষকে সহায়তা করেছেন। পুরো করোনাকালিন সময়ে মাসের পর মাস মানুষের পাশে থেকেছেন। নিজে করোনা আক্রান্ত হয়েও নির্বাচনী এলাকার জনগণকে এক মুহূর্তের জন্যও ভুলে থাকেননি। শতাধিক করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিজ খরচে চিকিৎসা করিয়েছেন। করোনা সংকটে কর্মহীন মানুষের জন্য অবিরত তার হৃদয়ে ধ্বনিত হয়েছে বিউগলের করুন সুর। এমনকি করোনাকালিন সৃষ্ট বন্যায়ও দুর্গত মানুষের পাশে থেকেছেন। কোমর পানি ডেঙ্গুতে মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন। বিভিন্ন গণমাধ্যম "মানবিকতার ইতিহাস গড়লেন সাংসদ অপু, ৪০ দিনে ৫০ হাজার ক্ষুধার্ত পরিবারকে খাদ্য সহায়তা" শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে । বিশ্ব মহামারির ভয়ংকর সময়ে লাখ লাখ বিপদাপন্ন মানুষের পাশে থেকে এক অভাবনীয় মানবিকতার নজির স্থাপন করেছিলেন সাংসদ ইকবাল হোসেন অপু।

চার নম্বর মাপকাঠিকে উল্লেখ করা হয়েছে প্রার্থীর নামে এলাকায় কোন বদনাম রয়েছে কি না? হ্যাঁ, সকল রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামেই তার নিজ এলাকায় কিছু নাম বদনাম থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু না। বদনাম বা দুর্নামটা শুরু হয় নিজ দলের পদবঞ্চিত, প্রতিদ্বন্দ্বী, অসাধ্য চাহিদা পূরণ করতে পারেন না এমন নেতা-কর্মী এবং নেতাকে জিম্মি করে নিজের স্বার্থে ব্যবহারে ব্যর্থ আপন জনদের দ্বারা। ইকবাল হোসেন অপুর ক্ষেত্রেও এমন ধরনের অযোগ্য লোকদের দ্বারা রটানো কিছু মৃদু সমালোচনা থাকাটাও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু তার চেয়ে সুনাম ও সুখ্যাতি রয়েছে হাজার গুন বেশী।

যেমন, অপু সাহেব সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার আগে যারা দায়িত্বে ছিলেন, তাদের দ্বারা দলীয় সাংগঠনিক তৎপরতা ছিল হতাশাজনক। তাদের সময়ে জাতীয় শোক দিবস, বিজয় দিবসসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ দলীয় ও জাতীয় দিবসে দলীয় কার্যালয় বন্ধ রাখা হয়েছে। দলীয় এবং জাতীয় পতাকা টাঙানো হতো না। এমনকি কোন কর্মসূচি পালন না করারও ঘটনাও ঘটেছে।

কিন্তু ইকবাল হোসেন অপু সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পরে গত পাঁচ বছর ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন , ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মদিন, ২৮ সেপ্টেম্বর জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন, ৫ আগস্ট শেখ কামালের জন্ম দিন, ২৮ এপ্রিল শেখ জামালের জন্মদিন, ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিন, ১৩ সসেপ্টেম্বর শেখ রেহানার জন্মদিন , ৪ ডিসেম্বর শেখ ফজলুল হক মনির জন্মদিন, ২৭ জুলাই সজীব ওয়াজেদ জয় এর জন্মদিন, ৯ ডিসেম্বর সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্ম দিনের প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে শরীয়তপুর জেলা শহরের চৌরঙ্গীস্থ বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনে, দলীয় কার্যালয় এবং জেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হাজার হাজার নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিজে উপস্থিত থেকে মোমবাতি প্রজ্বলন করে ও কেক কেটে উদ্‌যাপন করেছেন। দলীয় কার্যালয়ে দোয়া ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেছেন। এ ছাড়াও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস,১৬ জুলাই শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস, ১১ জুন শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস, ১৭ মে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, ৬ দফা দিবস, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবসে আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে যথাযথ মর্যাদার সাথে পালন ও উদ্‌যাপন করেছেন।

শুধু কি তাই? ২০২২ সালের ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধের দিন এবং গত ১০ অক্টোবর পদ্মা রেল সেতু উদ্বোধনের দিন হাজার হাজার মানুষের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থলে উপস্থিত থেকেছেন। এছাড়াও গত ২ অক্টোবর রাজধানীর এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের দিন শরীয়তপুর থেকে দুই শতাধিক বাসে করে দশ হাজারেরও বেশী লোক নিয়ে ঢাকা গিয়েছেন। সর্বশেষ গত ২৮ অক্টোবর বিএনপি-জামাতের পূর্বঘোষিত নৈরাজ্যের জবাব দিতে বাইতুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে অনুষ্ঠিত মহানগর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশেও শরীয়তপুর থেকে অন্তত দশ হাজার নেতা-কর্মীদের নিয়ে উপস্থিত হয়ে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তাহলে সন্দেহাতীতভাবে কি বলা যায় না যে, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও দলীয় মনোনয়ন বোর্ড কর্তৃক আরোপিত সকল মাপকাঠির যথাযথ পূর্নতা ইকবাল হোসেন অপুর মাঝে বিরাজমান? সুতরাং নির্বাচনী এলাকার সিংহভাগ মানুষেরই প্রত্যাশা নিষ্কণ্টক যোগ্যতার মানদণ্ডের ভিত্তিতেই ইনশা আল্লাহ আসন্ন নির্বাচনে শরীয়তপুর-১ আসনে নৌকার মাঝি হতে কোন বাধাই থাকেনা ইকবাল হোসেন অপুর।

লেখক : গণমাধ্যম ও রাজনৈতিক কর্মী

আমার বার্তা/কাজী নজরুল ইসলাম/এমই

রাজনৈতিক সংকটে অর্থনৈতিক ঝুঁকি বাড়তে পারে

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট কেটে যাওয়ার কোনো লক্ষণ নেই। বরং তা আরও গভীর ও দীর্ঘ হচ্ছে।

বছর শেষে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি ও নতুন বছরে প্রত্যাশা

বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে গত প্রায় সাত বছর ধরেনানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতিরশিকার হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট সরকার ও ছয় দফা

১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুন হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী এবং মাওলানা ভাসানী পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ

শীত প্রকৃতি ও ঐতিহ্যের পূজারী

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। ষড়ঋতুর এমন দেশে প্রত্যেক ঋতু তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়েই আবির্ভূত হয়।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নির্বাচন বন্ধে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে বিএনপির চিঠি

৭ জানুয়ারি লুটেরা আর ভোট ডাকাতদের নির্বাচন: এবি পার্টি

নির্বাচনি জোয়ারে বিএনপির নেতাকর্মীও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি গবেষককে গুলি করে হত্যা

নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজতখানা লাইব্রেরীর উদ্বোধন

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হামলা করে নৌকাকে বিতর্কিত করার পরিকল্পনা করছে: গাজী

নতুন বছরের প্রথম দিনে স্কুলে স্কুলে বই উৎসব

নতুন বছরে ব্যাংক ঋণের সুদহার ১২ শতাংশ

মঈন খানের সঙ্গে এনডিআই-আইআরআই পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক

রাষ্ট্রীয় মদতে অগ্নিসন্ত্রাস-নাশকতার অভিযোগ বিএনপির

মেরিন সেক্টরে বাংলাদেশের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

দেশের ৫ ভাগের একভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন

৬০-৭০ শতাংশ ভোট না দেখাতে পারলে স্যাংশন আসবে

২০২৩ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৭৩ নারী

বিএনপি নির্বাচনে আসার জন্য দরকষাকষি করেছে

৭০ তম জন্মদিনে গায়ক রফিকুল আলমের প্রত্যাশা

ইনস্টাগ্রাম পোস্ট শেয়ারে নতুনত্ব

ভোট সুষ্ঠু করতে যত বাহিনী দরকার নামানো হবে

ইউএফএস ও আইসিবির এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বাংলাদেশে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে বজ্রপাত-মৃত্যু