উত্তরায় বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার পর রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোরতা আরোপ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর যৌথ তত্ত্বাবধানে চলছে নজরদারি। রোগী, তাদের স্বজন ও হাসপাতাল স্টাফ ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটকে আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। প্রবেশমুখে মোতায়েন রয়েছেন সেনা সদস্যরাও।
প্রবেশ করতে হলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেখাতে হচ্ছে পরিচয়পত্র। রোগীর স্বজনদের জানাতে হচ্ছে রোগীর নাম, সম্পর্ক এবং ওয়ার্ড নম্বর। তথ্য যাচাই করে মিলছে প্রবেশের অনুমতি।
বার্ন ইনস্টিটিউটে দায়িত্বরত এক আনসার সদস্য বলেন, “হঠাৎ ভিড় বেড়ে যাওয়ায় আমরা কিছুটা কড়াকড়ি করেছি। সেনাবাহিনীও বিষয়টি তদারকি করছে।”
বিধ্বস্ত বিমানে থাকা আহতদের জাতীয় বার্নে চিকিৎসা চলছে। হাসপাতালে যেন অযথা ভিড় না হয়, সেজন্যই এই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
আমার বার্তা/জেএইচ