ই-পেপার শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২

মৃত মানুষের ছবি ঘরে টানিয়ে রাখা যাবে কি?

আমার বার্তা অনলাইন:
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৮:৪১

প্রত্যেক প্রাণীর মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আর মানুষের জীবনে ভালোবাসা ও স্মৃতি গভীরভাবে জড়িয়ে থাকে। কেউ কেউ প্রিয়জন হারানোর পর তাদের স্মৃতি রেখে দিতে মৃত মানুষের ছবি ঘরে টানিয়ে রাখেন।

এর উত্তরে ফুকাহায়ে কেরাম বলেন, মৃত মানুষের প্রিন্ট করা বা আঁকা ছবি ঘরে টানিয়ে রাখা সম্পূর্ণ হারাম। এ বিষয়ে কোনো আলেমের দ্বিমত নেই— এটি স্পষ্টভাবে নাজায়েজ। তাই জীবিত বা মৃত, কারোর ছবিই ঘরে টানানো বৈধ নয়। এমন করা মারাত্মক গোনাহের কাজ।

হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (তাবুক যুদ্ধ) থেকে ফিরে এসেছেন। আমি আমার ঘরে পাতলা কাপড়ের পর্দা লাগিয়েছিলাম। তাতে ছিল (প্রাণীর) অনেকগুলো ছবি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন এটা দেখলেন, তখন তা ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেন, ‘কেয়ামতের দিন সে সব মানুষের সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে, যারা আল্লাহর সৃষ্টির (প্রাণীর) অনুরূপ তৈরি করবে।’ (বুখারি)

আরেক হাদিসে এসেছে হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) কাবাঘরে প্রবেশ করে ইবরাহিম (আ.) ও মরিয়ম (আ.)-এর ছবি দেখেন। তখন তিনি বলেন, যে ঘরে প্রাণীর ছবি থাকবে, সে ঘরে ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না। (বোখারি: ৩৩৫১)

হজরত ইবনে মুকাতিল (রহ.) আবু তালহা (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ঘরে কুকুর থাকে আর প্রাণীর ছবি থাকে সে ঘরে (রহমতের) ফেরেশতা প্রবেশ করেন না।’ (বুখারি)

ইসলামি শরিয়তের নীতিমালা অনুযায়ী, মানুষ বা প্রাণীর ছবি ঘরে টানানো জায়েজ নয়। তাই এ ধরনের ছবি নামিয়ে ফেলা অবশ্য কর্তব্য।

আমার বার্তা/এল/এমই

পুলসিরাত সম্পর্কে হাদিসে যা বলা হয়েছে

হাশরের মাঠ বিচার শেষে গন্তব্যে পৌঁছাতে একটি পুল পার হয়ে যেতে হবে। একে পুলসিরাত বলা

মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয় যে আমল

ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত নামাজ। ঈমান আনার পর একজন মুসলিমের জন্য প্রত্যেকদিন পাঁচবার নামাজ

গভীর রাতে মনের আশা পূরণের দোয়া

গভীর রাতে মাঝে মাঝে আমাদের ঘুম ভেঙে যায়। আমরা হয়তো সময় দেখি, পানি খাই, প্রাকৃতিক

তাবলীগ জামাতের ইজতেমা মাঠে সাদপন্থীদের হামলায় হতাহতের বিচার দাবি

২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর ও ২০২৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর ঢাকার তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা মাঠে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেলো আরও এক শিক্ষার্থী

ইলন মাস্ক বনাম মাইক্রোসফট: চার্লি কার্ক ইস্যুতে নতুন বিতর্ক

নাটোর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সদিচ্ছা প্রয়োজন

ইউনেস্কো ক্লাবের সম্মাননা পেলেন সিলেটের ১১ প্রবীণ সাংবাদিক

ডিজিটাল ইকোনমিতে তরুণদের অংশগ্রহণে বাড়ছে প্রবৃদ্ধির গতি

নোয়াখালীতে পাচারের সময় ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার

উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের পূর্ণ নিরাপত্তায় রয়েছে লন্ডন পুলিশ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ৫২ দিন পর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেল হাফসা

অবশেষে শেষ হলো জাকসুর ভোট গণনা, এবার ফলের প্রতীক্ষা

আট ঘণ্টার ভোট গুনতে সময় লাগলো ৪০ ঘণ্টা

জাবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পরিশ্রান্ত, রোববার ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

দুর্গাপূজা উপলক্ষে জমে উঠেছে কেনাকাটা, বেড়েছে কেনাকাটা

ধনু নদীতে নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর এক জনের মরদেহ উদ্ধার

আ.লীগ নিষিদ্ধ হলেও তাদের ভোটের অধিকার নিষিদ্ধ না: ফাওজুল কবির

শেয়ারের বাজারে পছন্দের শীর্ষে সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড

যে কারণে সুশীলা কার্কিকে নেপালের প্রধানমন্ত্রী বানাল জেন-জি

আইসিইউতে থাকা অর্থনীতিকে সচল রেখেছে অন্তর্বর্তী সরকার

জয়পুরহাটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে স্ত্রীকে খুন, স্বামী আটক

দেশে ১১ বছরে সড়ক-রেল-নৌপথে ৮৬৬৯০ মানুষের প্রাণহানি