ই-পেপার শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২

মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয় যে আমল

আমার বার্তা অনলাইন
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩:২১

ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত নামাজ। ঈমান আনার পর একজন মুসলিমের জন্য প্রত্যেকদিন পাঁচবার নামাজ আদায় করতে হয়। নামাজ আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বিশেষ উপহার যা মহানবী (সা.) মেরাজে আল্লাহর সাক্ষাতের সময় লাভ করেছিলেন।

কোনো মুসলিম ঠিকমতো, হক আদায় করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে তিনি ৫০ ওয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাবেন এবং কেউ অবহেলা করলে আল্লাহর দরবারে তাকে ৫০ ওয়াক্তের হিসাব দিতে হবে।

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, কেয়ামতের দিন জাহান্নামীদের জিজ্ঞাসা করা হবে— ‘কেন তোমরা সাকার নামক জাহান্নামে এলে? তারা বলবে, আমরা তো নামাজি ছিলাম না এবং আমরা মিসকিনদের খাবার দিতাম না; বরং আমরা সমালোচনাকারীদের সঙ্গে সমালোচনায় নিমগ্ন থাকতাম। এমনকি আমরা প্রতিদান দিবসকে (কেয়ামত) অস্বীকার করতাম। আর এভাবেই হঠাৎ আমাদের মৃত্যু এসে গেল।’ (সুরা মুদ্দাসসির, আয়াত : ৩৮-৪৭)

নামাজ আদায় না করা এবং নামাজ আদায়ের ব্যাপারে অবহেলা দেখানো একজন মুসলিমের পতন ও ধ্বংসের প্রথম পদক্ষেপ। নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাথে একজন মুসলমানের জীবন্ত ও কার্যকর সম্পর্ক তৈরি হয়। এ সম্পর্ক তাকে আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের কেন্দ্রবিন্দু থেকে বিচ্যুত হতে দেয় না। এ বাঁধন ছিন্ন হবার সাথে সাথেই মানুষ আল্লাহ থেকে দূরে বহুদূরে চলে যায়। এমনকি কার্যকর সম্পর্ক খতম হয়ে গিয়ে মানসিক সম্পর্কেরও অবসান ঘটে।

নামাজের প্রতি অবহেলা দেখানো লোকদের আল্লাহ তায়ালা ক্ষতিগ্রস্ত ও প্রবৃত্তির অনুসারী বলে উল্লেখ করেছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে—

তাদের পর এল অপদার্থ পরবর্তিগণ, তারা নামাজ নষ্ট করল ও প্রবৃত্তিপরায়ণ হল; সুতরাং তারা অচিরেই অমঙ্গল প্রত্যক্ষ করবে। (সুরা মারইয়াম, আয়াত : ৫৯)

হাদিসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বান্দা ও শিরকের মধ্যে সীমারেখা হলো নামাজ ছেড়ে দেয়া। (মুসলিম, হাদিস: ৮২)

আরেক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাদের এবং কাফেরদের মধ্যে নামাজই হচ্ছে একমাত্র পার্থক্যকারী বিষয়, (তাদের কাছ থেকে এরই অঙ্গীকার নিতে হবে) সুতরাং যে কেউ নামাজ পরিত্যাগ করল সে কুফরী করল। (তিরমিজি, হাদিস : ২৬২১)

আমার বার্তা/জেএইচ

পুলসিরাত সম্পর্কে হাদিসে যা বলা হয়েছে

হাশরের মাঠ বিচার শেষে গন্তব্যে পৌঁছাতে একটি পুল পার হয়ে যেতে হবে। একে পুলসিরাত বলা

মৃত মানুষের ছবি ঘরে টানিয়ে রাখা যাবে কি?

প্রত্যেক প্রাণীর মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আর মানুষের জীবনে ভালোবাসা ও স্মৃতি গভীরভাবে জড়িয়ে

গভীর রাতে মনের আশা পূরণের দোয়া

গভীর রাতে মাঝে মাঝে আমাদের ঘুম ভেঙে যায়। আমরা হয়তো সময় দেখি, পানি খাই, প্রাকৃতিক

তাবলীগ জামাতের ইজতেমা মাঠে সাদপন্থীদের হামলায় হতাহতের বিচার দাবি

২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর ও ২০২৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর ঢাকার তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা মাঠে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেলো আরও এক শিক্ষার্থী

ইলন মাস্ক বনাম মাইক্রোসফট: চার্লি কার্ক ইস্যুতে নতুন বিতর্ক

নাটোর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সদিচ্ছা প্রয়োজন

ইউনেস্কো ক্লাবের সম্মাননা পেলেন সিলেটের ১১ প্রবীণ সাংবাদিক

ডিজিটাল ইকোনমিতে তরুণদের অংশগ্রহণে বাড়ছে প্রবৃদ্ধির গতি

নোয়াখালীতে পাচারের সময় ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার

উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের পূর্ণ নিরাপত্তায় রয়েছে লন্ডন পুলিশ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ৫২ দিন পর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেল হাফসা

অবশেষে শেষ হলো জাকসুর ভোট গণনা, এবার ফলের প্রতীক্ষা

আট ঘণ্টার ভোট গুনতে সময় লাগলো ৪০ ঘণ্টা

জাবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পরিশ্রান্ত, রোববার ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

দুর্গাপূজা উপলক্ষে জমে উঠেছে কেনাকাটা, বেড়েছে কেনাকাটা

ধনু নদীতে নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর এক জনের মরদেহ উদ্ধার

আ.লীগ নিষিদ্ধ হলেও তাদের ভোটের অধিকার নিষিদ্ধ না: ফাওজুল কবির

শেয়ারের বাজারে পছন্দের শীর্ষে সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড

যে কারণে সুশীলা কার্কিকে নেপালের প্রধানমন্ত্রী বানাল জেন-জি

আইসিইউতে থাকা অর্থনীতিকে সচল রেখেছে অন্তর্বর্তী সরকার

জয়পুরহাটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে স্ত্রীকে খুন, স্বামী আটক

দেশে ১১ বছরে সড়ক-রেল-নৌপথে ৮৬৬৯০ মানুষের প্রাণহানি