ই-পেপার শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১

ব্লিঙ্কেনের চীন সফর

অলোক আচার্য:
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৭

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের প্রতিযোগীতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা গত কয়েক বছরের আলোচিত বিষয়। দুই দেশের মধ্যে একাধিকবার চরম উত্তেজনার পর্যায়েও পৌছে গেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুই পরাশক্তিই নিজেদের সামলে নিয়েছে। তবে দুই দেশের মানসিক প্রতিযোগীতা এখনও তীব্রভাবেই চলছে। এরই মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চীন সফর কেন্দ্র করে আলোচনায় এসেছে দুই দেশের ভবিষ্যত সম্পর্ক। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং মনে করেন দুই দেশের প্রতিদ্বন্দ্বী নয় বরং বন্ধু হওয়া উচিত। বিশ্বও এমনটাই আশা করে। যদি দুই দেশ সত্যি সত্যিই মিলিত হয়, তাহলে পৃথিবীতে অনেক বড় বড় সমস্যারই সমাধান করা সম্ভব হতো। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন সাংহাই পৌঁছান। সেখানে তিনি শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারপর শুক্রবার বেইজিংয়ে যান। এরপর বেইজিংয়ের গ্রেট হলে চীনের প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত এক বছরের মধ্যে এটা ব্লিঙ্কেনের দ্বিতীয় চীন সফর। গত বছর জুনে চীন সফর করেন। সেই সফরের ফলে দুই দেশের সম্পর্কে উত্তেজনা কিছুটা কমেছিল। এরপর নভেম্বরে সান ফ্রান্সিসকোতে বাইডেন ও জিনপিংয়ের বৈঠক হয়। প্রেসিডেন্ট পর্যায়ের বৈঠকের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে উত্তেজনা আরও কিছুটা কমে।

পাঁচ বছরের মধ্যে ব্লিংকেনই সর্বোচ্চ মার্কিন কূটনীতিবীদ যিনি চীন সফরে যান। এরপর নভেম্বরে দুই দেশের প্রেসিডেন্টের মধ্যে বৈঠক হয়েছিল। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে জানা যায়, চীনা কোম্পানিগুলো যাতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা-শিল্পকে সাহায্য না করে সেজন্য চাপ দেবেন ব্লিংকেনের চাপ দেওয়ার কথা। রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকেই রাশিয়ার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি ঘটে। যদিও চীন এ সময় প্রত্যক্ষভাবে কোনো দেশকেই সাহায্য করেনি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের অভিয়োগ, চীনা কোম্পানিগুলো রাশিয়াকে এমন প্রযুক্তি সরবরাহ করছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা সম্ভব। এ নিয়ে সরাসরি কোনো বিতন্ডা না হলেও এক ধরনের উত্তেজনা ছিল। চীন যাতে রাশিয়াকে প্রযুক্তিগত সহায়তা যা যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় সেটি না করে সে বিষয়টিও উঠে আসবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চীনের সম্পর্ক যে উত্তপ্ত এবং দুই দেশের মধ্যে তীব্র প্রতিযোগীতাপূর্ণ সেকথা নিঃসন্দেহ। বলা যায় দুই দেশ দুই মেরুর বাসিন্দা। উভয় দেশ উভয় দেশের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সজাগ এবং প্রায়ই এ নিয়ে কথার সূচনা হয়। এশিয়া, আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের বলয় শক্তিশালী করার প্রচেষ্টা করছে উভয় দেশই। তবে এক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যে যে দীর্ঘদিনের যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব কিছুটা হালকা হয়ে চীনের দিকে ঘুরছে তা সাম্প্রতিক ইরান-সৌদি আরব সম্পর্কই প্রমাণ করে। এই উত্তেজনা একেবারে টানটান পর্যায়ে পৌছে বেলুন কান্ড এবং তাইওয়ান ইস্যুকে কেন্দ্র করে। এরপর আবার চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট কিউবা থেকে গুপ্তচর ঘাঁটি স্থাপনের অভিযোগ ওঠে তা চীন অস্বীকার করে ঠিক কিন্তু বিষয়টি উত্তেজনা ছড়ায়। এর কিছুদিন আগেই চীনের বেলুনকান্ড বিশ্বে মোটামোটি ভালোই উত্তেজনা ছড়ায়। যদিও উভয় দেশই নিজেদের প্রতিযোগীতার ফল সম্পর্কে বেশ ভালোভাবেই জানে এবং এর ফলে যে কারও লাভ হচ্ছে না সেটাও অবগত আছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সফর ঘিরে নজর ছিল সারা বিশ্বেরই। উভয় দেশের বড় কোনো সমঝোতার সম্ভবনা না থাকলেও উভয় দেশের চলমান উত্তেজনা যে একটু ঠান্ডা হবে এটা আশা করা হচ্ছিল। সেটা হয়তো কিছুটা সফলও হয়েছে। অন্তত সফর এবং মত বিনিময় তো হয়েছে। এটা ছিল উভয় দেশের সম্পর্ক মেরামতের একটি বড় সুযোগ। উভয় দেশের সম্পর্ক যে দিকে গড়াচ্ছে তাতে নিকট ভবিষ্যতে যদি দুই দেশ যুদ্ধে জড়িয়ে যায় তাহলে পৃথিবীর জন্য তা হবে প্রলয়ংকর পরিস্থিতি। এই দুই দেশ গত কয়েক বছর ধরেই তীব্র প্রতিযোগীতাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। অস্ত্র, ব্যবসায়-বাণিজ্য, কূটনীতিসহ প্রতিটি বিষয়েই এই দ্বন্দ্ব বিদ্যমান রয়েছে। প্রতিযোগীতাপূর্ণ বিশ্বে শক্তিধর দেশগুলো স্বাভাভিকভাবেই নানাভাবে উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় থাকে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সেই উত্তেজনার পারদ এমনিতেই অনেক উপরে উঠে আছে। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য, প্রযুক্তি, আধিপত্যবাদ বিস্তার,সামরিক শক্তি প্রভৃতি বিষয়ে প্রতিযোগীতা চলে আসছে। গত কয়েক বছরে এই সম্পর্ক আরও বেশি তিক্ত হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে চলে আসছে শীতল যুদ্ধ। যদিও সরাসরি বিষয়টি বলা হয় না কিন্তু এটা সত্যি। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে চীন। মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুতে চীনের বর্তমান সফলতাই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ এখন চীন। সুতরাং চীনকে উপেক্ষা করে পৃথিবীতে শান্তি প্রক্রিয়ার চেষ্টা অর্থহীন হবে। আর যদি উভয় পরাশক্তি দেশগুলো চায় তাহলে পৃথিবীতে শান্তি ফেরানো সম্ভব। এখন উভয় দেশের সামনে বেশ কয়েকটি ইস্যু। বৈশ্বিক অর্থনীতি, বাজার, দক্ষিণ চীন সাগরে আধিপত্য বিস্তার, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, তাইওয়ান ইস্যু ইত্যাদি। বিশ্লেষকদের মতে, এ বৈঠকে দৃশ্যমান কোনো সফলতা না থাকলেও দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নয়নের পথ খুলেছে। বিষয়টি এমনই। কোনো সরাসরি চুক্তি হলে সেটি দৃশ্যমান কোনো অর্জন বলা যায়। কিন্তু যদি সেটি না হয় তাহলে একটি সম্ভাবনা, একটি তিক্ততার অবসান ঘটার সম্ভাবনা থাকে। কারণ শেষ পর্যন্ত আলোচনাতেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। এমনকি এটি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রেও একইভাবে প্রযোজ্য।

দুই দেশের মধ্যে ’সেমিকন্ডাক্টর চিপ’ শিল্পে আধিপত্য ধরে রাখতে রীতিমতো যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। সেখানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, চিপ মার্কেটের বর্তমান সম্পদ ৫০০ বিলিয়ন ডলারের কথা বলা হয়েছে, যা আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে দ্বিগুণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই এর সাপ্লাই চেইন নিয়ন্ত্রণ করতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন মরিয়া হয়ে উঠেছে। এই দুই দেশের মধ্যে যে তীব্র প্রতিযোগীতা হবে এটাই স্বাভাবিক। কেউ এককভাবে বিশ্বে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা বেশি কষ্টকর। কারণ প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং সামরিক ও কূটনৈতিক কৌশল কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন দেশ ওপরের দিকে উঠে আসতে চাইছে যার মধ্যে চীন অন্যতম দাবীদার। ক্ষমতা বলতে বোঝায় আর্থিক সামর্থ্য,রাজনৈতিক দূরদর্শিতা,প্রযুক্তির ক্রমাগত উন্নয়ন এবং আধুনিকায়ন যা অন্য দেশের থেকে এগিয়ে থাকে এবং উন্নত অবকাঠামোর সমন্বয়। পৃথিবীজুড়ে বহু বছর ধরে আধিপত্য বিস্তার করে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বলাই বাহুল্য, এক্ষেত্রে মার্কিন প্রযুক্তি, শক্তিশালী আর্থিক ভিত্তি এবং দক্ষ রাজনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে প্রভাব বিস্তারের প্রধান নিয়ামক যে ক্ষমতাই তা আজ না বোঝালেও চলবে। আমাদের সামাজিক পরিমন্ডলেও যাদের ক্ষমতা বেশি তারাই প্রভাব বিস্তার করে আছে। তাদের সিদ্ধান্তই মেনে চলতে হয়। বিশ্ব পরিমন্ডলেও একই অবস্থা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া, চীন এসব দেশ নিজেদের প্রভাব ধরে রাখতে মরিয়া। তবে সব মিলিয়ে এখন চলছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যেকার তীব্র প্রতিযোগীতা। দুই দেশের মধ্যে তাইওয়ান, দক্ষিণ চীন সাগর ঘিরে উত্তেজনাসহ আরও কয়েকটি কারণে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে ব্লিনকেনের এই সফর নিশ্চিতভাবেই আশার।

যুক্তরাষ্ট্র এখনও যে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠত্বে এগিয়ে আছে। এর মধ্যে রয়েছে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং সর্বাধুনিক যুদ্ধ বিমান। এশিয়া এবং ন্যাটোর মাধ্যমে ইউরোপে গভীর নেটওয়ার্ক বজায় রাখতে সক্ষম যুক্তরাষ্ট্র। এসব দিকে চীন পিছিয়ে রয়েছে। কিন্তু চীনও এগিয়ে চলেছে। শি জিনপিংয়ের সময়ে আরও বেশি শক্তিশালী হয়েছে। প্রযুক্তির বাজারে এশিয়ার বাইরেও চীন টেক্কা দিয়ে চলেছে। ভূমি, আকাশ বা সাগরে নিজেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে চলেছে প্রতিনিয়ত। এখন হয়তো চীন এশিয়া বা নিজের আশেপাশে প্রভাব বিস্তারে মনোযোগী। ভবিষ্যতে এর বিস্তার যে আরও বৃদ্ধি পাবে না তার নিশ্চয়তা দেয়া যায় না। যুক্তরাষ্ট্র এখন চীনকে নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে। দশকের পর দশক সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ চালানোর মধ্যে দিয়ে মার্কিন সামরিক বাহিনী পুনর্গঠিত হয়ে গেছে। তারা নতুন নতুন অস্ত্র সজ্জিত হচ্ছে। পাশাপাশি বড় প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছে। এই উত্তেজনা সম্প্রতি মনে করিয়ে দিল একটি রহস্যময় বেলুন। কোনো বিষয়েই যে কেউ কাউকে ছাড় দিতে প্রস্তুত নয় সেটাও দেখলো বিশ্ববাসী। তবে সত্যি সত্যি এই দুই দেশের যদি যুদ্ধ হয় তবে তা যেকোনো বিশ্বে যুদ্ধকে ছাড়িয়ে যাবে, এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেক্ষেত্রে এই সময়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চীন সফর কিছুটা হলেও সম্পর্কে আলোর পথ দেখায়।

লেখক : শিক্ষক ও কলামিস্ট, পাবনা।

বিশ্ব মা দিবস-সব মায়েদের জন্য অফুরন্ত শ্রদ্ধা ও ভালবাসা

মা একটি সুমিষ্ট শব্দ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর ডাক। মানুষ মা ডাকে খুঁজে পায় সীমাহীন

ইরানের প্রতি চীন-রাশিয়ার সমর্থন ও পশ্চিমাদের উদ্বেগ 

ইরানের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে চীন মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন আধিপত্যে পা রাখতে শুরু করেছে।

জ্বালানি সংকট, বিদ্যুৎ বিপর্যয় ও খাদ্যনিরাপত্তার ঝুঁকি 

বাংলাদেশ কি খাদ্য ও জ্বালানির সংকটে পড়তে যাচ্ছে? প্রশ্নটা যৌক্তিক কারণেই এখন জোরালোভাবে উঠে আসছে

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন

বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত স্থিতিস্থাপক অর্থনীতি রয়েছে। এর অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ এবং আন্তর্জাতিক স্ট্রেন ফ্যাক্টর থেকে বাহ্যিক
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

স্বাস্থ্যকর ডায়েটের চাবিকাঠি হলো সঠিক পরিমাণে ক্যালোরি খাওয়া

বিদেশে প্রতারণার কৌশল দেশে ব্যাবহারের শঙ্কা

বিশ্ব মা দিবস-সব মায়েদের জন্য অফুরন্ত শ্রদ্ধা ও ভালবাসা

রাজধানীতে  নির্মাণাধীন ভবনের দেওয়াল ধসে মুদি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

পুলিশে নিয়োগের নামে প্রতারণা, দুই কনস্টেবল বরখাস্ত

অস্ত্র হাতে মাঝরাস্তায় তরুণীর নাচের ভিডিও ভাইরাল

নরসিংদীতে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২

অবৈধ মজুতে অস্থির ডিম-মুরগির বাজার, বিপাকে ক্রেতারা

কুয়েতে ভেঙে দেওয়া হলো পার্লামেন্ট, সংবিধানের কিছু অনুচ্ছেদ স্থগিত

উন্নয়ন পরিকল্পনা হতে হবে পরিবেশবান্ধব, ব্যয় সাশ্রয়ী: প্রধানমন্ত্রী

সকালের বৃষ্টিতে ঢাকার বিভিন্ন সড়কে জলাবদ্ধতা

বাগেরহাটে বজ্রপাতে ২ শ্রমিকের মৃত্যু

ফরিদপুরে শরীরে কাফন জড়িয়ে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

ভারতে হিন্দু নয় মুসলিম জনসংখ্যা কমেছে: প্রতিবেদন

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের টয়লেট থেকে ৭০ লাখ টাকার স্বর্ণ উদ্ধার

রাশিয়ায় সেতু থেকে নদীতে বাস পড়ে নিহত ৭

প্রবাসীদের এনআইডি করতে প্রয়োজন নেই দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ

চালক ঘুমিয়ে পড়ায় দোকানে ঢুকে পড়ল লরি, নিহত ২

এবার নিজ মুখেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে

নির্মাণাধীন ভবনের দেওয়াল ধসে প্রাণ গেল ব্যবসায়ী