ই-পেপার বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২

এয়ার টিকেটের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

আমার বার্তা অনলাইন:
০৯ জুলাই ২০২৫, ১৫:২৭
আবদুস সালাম আরেফ, প্রেসিডেন্ট এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস বাংলাদেশ (আটাব) ,প্রিন্সিপাল, আটাব ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (এটিটিআই)

আবদুস সালাম আরেফ, প্রেসিডেন্ট, এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)। তিনি বাংলাদেশের এভিয়েশন ও পর্যটনখাতের একজন দুরদর্শী নেতা, মেধাবী ও বিনয়ী একজন মানুষ। তার নেতৃত্বে বর্তমানে আটাব সংগঠনটি বাংলাদেশের পর্যটনখাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। স্বাধীনতার পর দেশে ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পের সুস্থ বিকাশে গড়ে ওঠে ট্রাভেল এজেন্সি মালিকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)। সারাদেশে সংগঠনটির প্রায় সাড়ে চার হাজার সদস্য রয়েছেন। এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে মূল্যবান অংশ হিসেবে আটাবকে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন খাতে একটি শক্তিশালী স্টেকহোল্ডার হয়ে উঠেছে এ সংগঠন। ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পে দেশে দক্ষ কর্মী তৈরিতে আটাব প্রতিষ্ঠা করেছে আটাব ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (এটিটিআই)। আবদুস সালাম আরেফ উক্ত ইনস্টিটিউটের প্রিন্সিপাল হিসাবে অত্যন্ত সফলভাবে ২০২২ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। যার ফলশ্রুতিতে উক্ত ইনস্টিটিউট একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ভবিষ্যতে ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পে পর্যটকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে চায় সংগঠনটি। আটাবের উন্নয়ন ও দেশের ভ্রমণ এবং পর্যটন শিল্পের বর্তমান অবস্থা নিয়ে সম্প্রতি দৈনিক আমার বার্তার সঙ্গে কথা বলেছেন আটাব প্রেসিডেন্ট আবদুস সালাম আরেফ।

টিকিট সিন্ডিকেটের কারণে বিদেশগামী যাত্রীদের কষ্ট হচ্ছে এ ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে আটাবের ভূমিকা কি জানতে চাইলে আটাব প্রেসিডেন্ট আরেফ বলেন, আমাদের বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে চার হাজার ট্রাভেল এজেন্সির সংগঠন হচ্ছে আটাব। ৪৮ বছর যাবত বাংলাদেশে এই সংগঠনটি কাজ করছে। আমাদের অনেক সমস্যাই বিগত দিনে আমরা দেখিনি। তবে আশা করছি যে অদূর ভবিষ্যতে সরকার যেই নির্দেশনা দিয়েছেন ও টাস্কফোর্স করেছেন সেই টাস্কফোর্স এই কাজ গুলো করবেন এবং স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবেন এই সেক্টরে । এই খাতে বছরে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়। সেক্ষেত্রে এখানে যদি বেশি অনিয়ম হয়, তাহলে অনেকগুলো টাকার বেহাত এবং দেশের মানুষের স্বার্থ জড়িত। সুতরাং এটাকে সবসময় তদারিক করা এবং ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।

দেশের পর্যটন খাতের বর্তমান অগ্রযাত্রা কেমন দেখেন জানতে চাইলে আরেফ বলেন, আমাদের ট্রাভেল এজেন্সির আরও অন্যান্য বিষয়গুলো আমরা সরকারের কাছে উপস্থাপন করে রেখেছি। বিশেষ করে পর্যটন খাতে সরকার অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য কাজ করছে সেখানে আটাব থেকে আমরা সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। আমরা বিমান মন্ত্রণালয়কে বলেছি যে দেশের যেসকল পর্যটন স্থানে একবারে প্রায়রোটি ব্যাসিসে ওয়াশরুম, চেঞ্জিং রুম, ইনফরমেশন সেন্টার এই ধরনের কর্মকাণ্ড বা এই ধরনের স্থাপনা করা দরকার সেখানে আমরা বেসরকারি খাত থেকে এসোসিয়েশন, আমরা এবং আমাদের মেম্বাররা সরকারকে সহযোগিতা করবো এই কাজগুলো করার ক্ষেত্রে।

ট্রাভেল ও টুরিজম সেক্টরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য আটাব সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাথে আমরা সরাসরি কাজ করি। বিশেষ করে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সাথে আমাদের অনেক কাজ করতে হয়।

যাত্রীরা যাতে কম দামে টিকেট কিনতে পারে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ কি হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা সম্প্রতি সরকারের কাছে তুলে ধরে ছিলাম যে এয়ার টিকিটের অতি উচ্চ মূল্য; সেই উচ্চ মূল্য যাতে সরকার নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং সাধারণ যাত্রীরা যাতে কম দামে বিশেষ করে শ্রমিকরা কম দামে টিকিটটা পান। সেই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে অনুরোধ জানিয়েছিলাম। সরকার গত ১১ ফেব্রুয়ারি একটি পরিপত্র জারি করে এয়ার টিকিটের মূল্য কমানোর জন্য। এয়ারলাইন্সের ভাড়া যাতে মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকে এবং কোনো ম্যানিপুলেশন যাতে না হয়, সেজন্য অনেক গুলো নির্দেশনা জারি করেছে। এর ভেতরে অন্যতম হচ্ছে যেকোনো বিদেশগামী যাত্রীর বুকিং করার জন্য তার নাম, পাসপোর্ট, ভিসা এগুলো থাকতে হবে। পাসপোর্টের কপি ছাড়া কোনো বুকিং করা যাবে না। যেটা আমরা গত চার পাঁচ বছর ধরে দেখছি নাম ছাড়া পাসপোর্ট ছাড়া বিভিন্নভাবে টিকিট বুক করে রাখা হতো এবং একটি অসদুপায়ে টিকিটের মূল্য বৃদ্ধি করা হতো। ফলে টিকিটের সংকট দেখা যেতো। এটা সম্পূর্ণভাবে ম্যানিপুলেশন করা হতো। এই নির্দেশনার মাধ্যমে সরকার এটাকে নিয়ন্ত্রণ করেছে এবং যাতে না করা হয় সে বিষয়ে তারা নির্দেশনা জারি করেছেন। আমরা মনে করি যে এই নির্দেশনার ফলে যেকোনো উদ্দেশ্যের জন্য যাত্রীরা তাদের চাহিদা মোতাবেক টিকিট বুকিং করতে পারবেন। ম্যানিপুলেশনটা এখন কমে যাবে বা বন্ধ হয়ে যাবে এবং ভাড়াও কমে যাবে।

তবে এ ক্ষেত্রে আরও যে কাজ গুলো করা দরকার সেটা হচ্ছে এয়ারলাইন্সগুলো যাতে বাংলাদেশে আরও বেশি সংখ্যক ফ্লাইট পরিচালনা করে। নতুন নতুন এয়ারলাইন্স যাতে বাংলাদেশে আসে। পাশাপাশি বাংলাদেশ বিমান এবং দেশীয় এয়ারলাইন্সের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, তাদের এয়ার ক্রাফট বৃদ্ধি করা এবং মধ্য প্রাচ্যে যে সকল রুটে আমাদের দেশ থেকে যাত্রীর পরিমাণ বেশি সেই সকল রুটে ফ্লাইট সংখ্যা আরও বাড়ানো। এটা করা গেলে দেশের জনগণ দেশের এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে ভ্রমণ করবে এবং দেশের টাকা দেশেই থেকে যাবে। এছাড়া বিদেশী এয়ারলাইন্সসহ সকল এয়ারলাইন্সের কার্যক্রম মনিটরিং করা, নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা, তারা রুলস এবং রেগুলেশন গুলো মানছে কী না সেটা দেখা। এর ব্যতিক্রম ঘটলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াটাও খুবই জরুরি। এয়ার টিকেটের মূল্য সহনীয় পর্যায় রাখতে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বতীকালীন সরকার বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে চাচ্ছে সে ক্ষেত্রে আপনি পর্যটন সেক্টরে আটাবের নেতা হিসাবে প্রধান উপদেষ্টা ও সরকারের কাছে কি ধরনের সহযোগিতা আশা করেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে আরেফ বলেন, বর্তমানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যার তিনি বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি অত্যন্ত দক্ষ ও স্বজ্জন ব্যক্তি। দেশের পর্যটন খাতের উন্নয়নে তিনি ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। সব ধরণের টিকেট সিন্ডিকেট তিনি ভেঙে দিতে কাজ করছেন। আমরা বিশ্বাস করি তার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যে সাড়ে চার হাজার ট্রাভেল এজেন্সি রয়েছে তারা সঠিক পথে পরিচালিত হবে। তিনি যে কোন সমস্যা সমাধান করে দিবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।

দেশের পর্যটন সেক্টরের উন্নয়নে আপনার পরামর্শ কি জানতে চাইলে আরেফ বলেন, ট্যুরিজম সেক্টরে আমাদের আভ্যন্তরীণ ট্যুরিজম যদি আমরা দেখি, কক্সবাজার, কুয়াকাটা সিলেট কিংবা আমাদের দক্ষিণাঞ্চলে সৌন্দর্য আছে নদী মাতৃক যে ট্যুরিজম আছে সেগুলোর সঙ্গে আমাদের ট্রাভেল এজেন্সিরা প্যাকেজগুলো তৈরি করেন এবং বিক্রি করেন। রাঙ্গামাটি, বান্দরবন, সাজেক, সিলেট, কক্সবাজার সেখানে আমাদের ট্রাভেল এজেন্সিরা ঢাকা থেকে ট্যুরিস্ট পাঠান এবং তাদের সকল সার্ভিসগুলো আমাদের ট্রাভেল এজেন্সিরা দিয়ে থাকেন। এই যে লোকাল বা ডোমেস্টিক ট্যুরিজম যেগুলোর জন্য সরকারি যে উদ্যোগগুলো আছে সেগুলোতে পর্যটকদের আকৃষ্ট বা উৎসাহিত করার জন্য আমাদের ট্রাভেল এজেন্সিগুলো কাজ করে থাকে। আকাশ পরিবহন ব্যবস্থা সহজীকরণ করা যায়, এয়ারলাইন্সগুলো ও ট্রাভেল এজেন্সীদের কি কি সমস্যা আছে সেগুলো কিভাবে সমাধান করা যায়। সে বিষয়গুলোতে আটাব অগ্রণী ভুমিকা পালন করে থাকে। দেশে বিদেশী পর্যটক আকর্ষন করতে আপনারা ভিজিট বাংলাদেশ নামক ক্যাম্পেন শুরু করেছেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে পর্যটন খাতকে বিশ্বের বুকে যদি সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারি তাহলে আমাদের দেশে ব্যাপক পরিমাণে পর্যটক আসবে। দেশে এই সময়ে আমাদের ব্যাপক রেমিট্যান্স প্রয়োজন যে কারণে আমরা আটাব থেকে ভিজিট বাংলাদেশ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছি। যাতে করে বাংলাদেশে বিদেশী পর্যটকরা ব্যাপকভাবে আসেন, পর্যটন সেক্টরের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি যেন মজবুত হয়। ঢাকা থেকে দক্ষিণাঞ্চলের যে সংযোগ সে সংযোগগুলোর কারণে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টায় মধ্যে একেবারে দক্ষিণাঞ্চলের কুয়াকাটা পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে দক্ষিণাঞ্চলে পর্যটনের ব্যাপক সাড়া আমরা তৈরি করতে পারব। সুন্দরবন যেতে এখন আমাদের সময় লাগছে চার ঘণ্টা। সুন্দরবনের আকর্ষণ আরো বাড়ছে, সেখানে এখন অনেক রিসোর্ট হচ্ছে, অনেক হোটেল হচ্ছে, নৌযান, নৌবিহার, নদীমাতৃক পর্যটন করার জন্য সেখানে আয়োজন কিন্তু এখন চলছে। এই পদ্মা সেতু করার জন্য দক্ষিণাঞ্চলের বিশাল একটা উন্নয়ন দৃশ্যমান দেখছি। পর্যটকরা আকৃষ্ট হবে এবং আমরা ট্রাভেল এজেন্সির যারা আছি আমরাই কিন্তু এ কাজগুলো করে যাচ্ছি। এছাড়া থার্ড টার্মিনাল নিয়ে বিদেশীদের এয়ারলাইন্সগুলোর অনেক আগ্রহ আছে বাংলাদেশ থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করার। কারণ তারা সহজে এয়ারলাইন্স পরিচালনা করতে পারবে। যত বেশি এয়ারলাইন্স বাংলাদেশে আসবে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে টিকেটের মূল্য কমে আসবে। দেশের জনগণ সাশ্রয়ী মূল্যে টিকেটে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতে পারবে। পাশাপাশি ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেনের মাধ্যমে কক্সবাজার যাওয়ার নতুন একটি দ্বার খুলেছে এবং ট্রেন দ্বারা কক্সবাজারে পর্যটক যাওয়ার আগ্রহ অনেকগুণ বেড়েছে। সরকার ও প্রাইভেট সেক্টরের সকল অংশীজনের সমন্বিত উদ্যোগে দেশের এভিয়েশন ও টুরিজম সমাজের উন্নয়ন তরান্বিত হবে।

আমার বার্তা/এমই

এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জাবেদ ঘুষ-দুর্নীতিতে সম্পদের পাহাড়

রাজধানীর গুলশান ১-এর ১৩০ নম্বর সড়কের ১১/বি-এর আশক্স আমারি ওয়ে ডেভেলপার্স এলটিডির পাশে ৩০ কাঠা

হঠাৎ এনবিআরে সরব দুদক

এনবিআরের কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশন । এর আগে এমনটা দেখা যায়নি।

জুলাই আন্দোলনের স্মরণীয় মুহুর্ত

জুলাই বিপ্লব ছিল বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে একটি গণতান্ত্রিক গণঅভ্যুত্থান। ২০২৪ সালের ৫ জুন

প্রতিদিন আড়াই কোটি মানুষের স্বাস্থ্য সম্মত পানি সরবরাহ করছে ঢাকা ওয়াসা

নিরাপদ ও স্বাস্থ্য সম্মত পানি জীবনের জন্যে অপরিহার্য। বিশেষ করে ঢাকা মহানগরীতে নিরাপদ সুপেয় পানির
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র মানব না: রিজভী

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি চায় বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীরা

কল রেকর্ড বিবিসি উদ্ধার করেনি, করেছে তদন্তকারী কর্মকর্তা: তাজুল

জুলাই-আগস্টে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার আইসিসিতে চাইলো অ্যামনেস্টি

ডেঙ্গুজ্বরে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬ জন

নারায়ণগঞ্জে সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

বাংলাদেশ সার্কের চেতনাকে জীবিত রাখতে চায়: প্রধান উপদেষ্টা

একজন মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তকে রক্ষা করতে পারবে না ভারত

বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

যত দ্রুত দেশকে নির্বাচনের ট্র্যাকে উঠানো যাবে ততই মঙ্গল: ফখরুল

বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে মুহুরী-সিলোনিয়া নদীর পানি

চট্টগ্রামে ফের উন্মুক্ত নালায় ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকির মধ্যেই আসিয়ানকে ঐক্যের আহ্বান আনোয়ারের

অতিরিক্ত ডিআইজি-পুলিশ সুপারসহ ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও পরিবারের ৫৭৬ কোটি টাকা ফ্রিজ

ইনস্টাগ্রাম রিলে ভিউ বাড়াতে টেক্সট-স্টিকার লাগাবেন যেভাবে

বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তানের স্বার্থের সম্ভাব্য মিলে হুমকি দেখছে ভারত

গণঅভ্যুত্থানে হাসিনা নিজেই সকল গুলি চালানোর অর্ডার দিয়েছিলেন: নাহিদ

গুম কমিশনে নিখোঁজ ২০০ জনের তালিকা দিলো ইউভিইডি

উপকূলজুড়ে অতি ভারী বৃষ্টিপাত, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত