ই-পেপার রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২

প্রবীণরা বোঝা নয়, সমাজের বটবৃক্ষ

মো. জিল্লুর রহমান:
০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:৪১

১ অক্টোবর দুনিয়াজুড়ে পালিত হয় আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস। মানুষের জীবনে বার্ধক্য এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নানান কারণে বার্ধক্যের জীবন খুবই কঠিন হয়, হয়ে ওঠে ঝুঁকিপূর্ণ ও চ্যালেঞ্জিং। এ নিয়ে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে জাতিসংঘ ১৯৯১ সাল থেকে দিবসটির সূত্রপাত করে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা বলছে, বিশ্বে বর্তমানে ৬০ বছর বা এর অধিক বয়সী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৯০ কোটি ১০ লাখ। ২০৫০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা ২১০ কোটিতে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই বয়সে তাদের জীবনযাপনের অভিজ্ঞতা কেমন হবে তা নির্ভর করবে তারা কোন দেশটিতে বসবাস করছেন তার ওপর।

বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার নয় শতাংশ প্রবীণ এবং মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির সাথে সাথে এসংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তাঁরা সমাজের বোঝা নয়, তাঁরা সমাজের সম্পদ; তাঁদেরকে এ দৃষ্টিতে বিবেচনা করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে এ প্রবীণরাই পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের অভিভাবক। বলা হয় ওল্ড ইজ গোল্ড অর্থ্যাৎ প্রবীণরা হলো স্বর্ণ বা সমাজের বটবৃক্ষ। বাংলাদেশের সনাতনী শিক্ষায় প্রবীণদের অর্থাৎ পিতা-মাতা ও গুরুজনদের ভক্তি, শ্রদ্ধা, সেবা-শুশ্রূষা করার প্রতি একসময় আগ্রহ সৃষ্টি হতো। পাশাপাশি ধর্মীয় অনুশাসনে প্রবীণদের সেবা, যত্ন করার অনুপ্রেরণা ছিল যা আজ তথাকথিত আধুনিকতার আঘাতে বিলুপ্ত হতে চলেছে। অথচ এ প্রবীণরাই তাদের সারা জীবনের অর্জিত অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও বিচক্ষণতা দিয়েই সঠিক পথনির্দেশ করে থাকেন। সমাজকে আলোকিত করেন। দেশ, জাতি ও সমাজ গঠনে তাদের অবদান অবিস্মরণীয় ও অসীম।

শিল্পোন্নত দেশে ৬৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের প্রবীণ হিসেবে বিবেচনা করা হলেও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী বাংলাদেশে ৬০ বছর এবং তদূর্ধ্ব বয়সী ব্যক্তিরা প্রবীণ হিসেবে স্বীকৃত। মোট জনসংখ্যার ৭ শতাংশ বা তার বেশি মানুষের বয়স ৬৫ বছরের বেশি হলে সেটি প্রবীণপ্রবণ সমাজ (এজিং সোসাইটি) হিসেবে গণ্য। আর মোট জনসংখ্যার ১৪ শতাংশ বা তার বেশি বয়স্ক মানুষ হলে সেটি প্রবীণপ্রধান সমাজ (এজড সোসাইটি) বলে স্বীকৃত। জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা অনুযায়ী এদেশে প্রবীণদের এই সংজ্ঞাই মেনে চলা হয়। বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতির পার্থক্য হচ্ছে, আমাদের সমাজে দৃশ্যমান সফল প্রবীণ ছাড়া অন্য প্রবীণরা সাধারণত পাদপ্রদীপের আলোয় থাকেন না। এমনকি পরিবারের কাছেও তারা অনেকটা অবহেলার পাত্র হয়ে থাকেন। এই অবহেলার কারণ দুটি। প্রথমত, আর্থিক সচ্ছলতা থাকলেও সন্তানরা ভৌগোলিক দূরত্বে বসবাস করে। আবার অনেক ক্ষেত্রে মানসিক দূরত্বও থাকে। অন্যদিকে দরিদ্র পরিবারগুলোতে সন্তান-সন্ততির সদিচ্ছা থাকলেও অসচ্ছলতার কারণে বৃদ্ধ পিতা-মাতা বা পিতামহ-পিতামহী, মাতামহ-মাতামহীর প্রয়োজন মাফিক এগিয়ে আসতে পারে না।

উন্নত বিশ্বে প্রবীণদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হলেও এর অনেকটা বিপরীত চিত্র দেখা যায় উন্নয়নশীল দেশগুলোতে। ২০১৫ সালে 'গ্লোবাল এজ ওয়াচ ইনডেক্স’ ৯৬টি দেশে জরিপ চালিয়ে প্রবীণদের স্বাস্থ্য সেবা, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান, যোগাযোগ ব্যবস্থা, সামাজিক যোগাযোগ এসবের ভিত্তিতে ১০টি দেশকে সেরা হিসেবে বেছে নিয়েছিল৷ প্রবীণদের জন্য দুনিয়ার সবচেয়ে ভালো দেশ সুইজারল্যান্ড। কারণ ইউরোপের এই দেশটিতে প্রবীণদের স্বাস্থ্য ও তাদের যথাযথ পরিবেশের ব্যাপারে সরকারি বিভিন্ন নীতিমালা ও কর্মসূচি রয়েছে। এখানে ৬০ বছরের একজন মানুষ আরও ২৫ বছর বেঁচে থাকার প্রত্যাশা রাখেন। প্রবীণদের সামাজিক সংযুক্তি এবং নাগরিক স্বাধীনতার দিক থেকে সুইজারল্যান্ডের স্থান শীর্ষে। দেশটিতে ৬৫ বছরের অধিক বয়সীদের শতভাগ পেনশন দেওয়া হয়। এরপর রয়েছে নরওয়ে, সুইডেন, জার্মানি, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস ইত্যাদি।

তবে ইউরোপের বাইরে প্রবীণবান্ধব দেশের তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছে এশিয়ার দেশ জাপান। মোট জনসংখ্যার অনুপাতে জাপানে বয়স্কদের হার বিশ্বের সর্বাধিক। দেশটির মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশেরই বয়স ৬০ বছরের বেশি। এখানে প্রবীণদের স্বাস্থ্যসেবা খুবই চমৎকার। ৬০ বছরের একজন মানুষ আরও ২৬ বছর বেঁচে থাকার আশা করেন। এদেশে সামাজিক সংযোগ, নিরাপত্তা এবং নাগরিক স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলোতে প্রবীণদের উচ্চ সন্তুষ্টি রয়েছে।

‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’–এর প্রাথমিক প্রতিবেদন বলছে, দেশে ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা ১,৫৩,২৬,৭১৯ জন। তাঁরা মোট জনসংখ্যার ৯ দশমিক ২৮ শতাংশ। ২০১১ সালের জনশুমারিতে এ হার ছিল ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ। দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রবীণ মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। একই জনশুমারির তথ্য বলছে, দেশে ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষ ৯৭.২৭ লাখের কিছু বেশি এবং তাঁরা মোট জনসংখ্যার ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। জনশুমারি বলছে, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারের চেয়ে প্রবীণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেশি। জাতিসংঘের জনসংখ্যা উন্নয়ন তহবিলের প্রাক্কলন বলছে, ২০২৫–২৬ সালে প্রবীণের সংখ্যা হবে ২ কোটি। ২০৫০ সালে ওই সংখ্যা হবে সাড়ে ৪ কোটি, যা তখনকার জনসংখ্যার ২১ শতাংশ হবে। ইউনিসেফের এক রিপোর্ট বলছে, দেশে ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। আগামী দুই থেকে আড়াই দশকের মধ্যে বাংলাদেশ প্রবীণ প্রধান দেশে পরিণত হবে।

বর্তমানে সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তরের হিসেব অনুযায়ী ৫৮.০১ লাখ মানুষ বয়স্ক ভাতা পায় এবং প্রতিমাসে এঁদের প্রত্যেককে ৬০০ টাকা ভাতা দেয়া হয়। সরকারের এই পরিসংখ্যান দেখে সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে, বাংলাদেশে দরিদ্র প্রবীণদের সংখ্যা বেশ বড়। সরকারি হিসেবে বর্তমানে প্রায় এক কোটি ৩০ লাখ প্রবীণ জনগোষ্ঠি - বিশেষ করে যাদের বয়স সত্তরের বেশি। তবে বাস্তবতা হচ্ছে প্রবীণ বা বার্ধক্য এমন একটা বিষয় যেটা কেউ বুঝতে চায় না, জানতে চায় না, শুনতে চায় না। প্রবীণদের কষ্টের কোন সীমা নেই, বিশেষ করে নারী প্রবীণদের ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি কষ্টকর। বাংলাদেশে সব শ্রেণীর মানুষের মধ্যেই প্রবীণদের অবজ্ঞা এবং নিগ্রহ করার বিষয়টি কম বেশি বিরাজমান। শহুরে উচ্চবিত্ত সমাজে প্রবীণদের অবহেলা এবং বিচ্ছিন্ন করে দেবার প্রবণতা দেখা যায়। এসময় তাঁরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকে বেশি। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের মধ্যে অবহেলার ধরন ভিন্নরকম। মধ্যবিত্ত পরিবারে একজন প্রবীণকে দেখাশুনা এবং সেবা করার জন্য যে ধরনের জনবল এবং আর্থিক সামর্থ্য দরকার সেটি অনেকের থাকে না। এর ফলে ইচ্ছে কিংবা অনিচ্ছা সত্ত্বেও প্রবীণরা পরিবারের কাছে অবহেলার শিকার হচ্ছেন। তবে অনেক উচ্চ শিক্ষিত পরিবারে প্রায়ই পিতামাতাকে নিগ্রহের কথা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। যে পিতামাতা তাঁদের জীবন যৌবন সবকিছু ছেলে সন্তানের সুখ শান্তির জন্য বিলিয়ে দেন, অথচ বৃদ্ধ বা প্রবীণ বয়সে এঁদের জোর জবরদস্তি করে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। এটা সমাজের জন্য বেশ উদ্বেগজনক চিত্র।

তবে আশার কথা হচ্ছে, সরকার বৃদ্ধ অবস্থায় পিতা-মাতাকে সন্তানের কাছ থেকে সুরক্ষা দেবার জন্য ২০১৩ সালে 'পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন' প্রণয়ন করে। এই আইনে পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ না করলে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এই আইনে বলা হয়েছে, কোন সন্তান তার পিতা-মাতাকে তাঁদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন বৃদ্ধ নিবাস বা অন্য কোথাও আলাদাভাবে বসবাস করতে বাধ্য করতে পারবে না। এই আইনে পিতা-মাতার জন্য ভরণ-পোষণ এবং চিকিৎসা ব্যয় মেটানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যদি সন্তানরা এসব দায়িত্ব পালন না করে তাহলে সেটি অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হবে। সেক্ষেত্রে একলক্ষ টাকা জরিমানা অথবা তিনমাসের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আইন অনুযায়ী পিতা-মাতা আইনের আশ্রয় নিতে পারবে।

মনে রাখতে হবে প্রবীণরা আমাদের পরিবারেরই অংশ। পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মতোই তাঁর সঙ্গে আচার-আচরণ করতে হবে। আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হওয়া উচিত, প্রবীণদের আদর-যত্ন দিয়ে শিশুদের মতো প্রতিপালন করা এবং তাঁদের প্রতি মায়া, মমতা, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা। তাঁদের মধ্যে যেন কোনো ধারণা না জন্মে যে, তাঁরা আমাদের বোঝা। এক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষার প্রতিটি স্তরের পাঠ্যসূচিতে প্রবীণদের প্রতি নবীনদের কর্তব্য ও দায়বদ্ধতার কথা অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ যাতে নতুন প্রজন্ম পিতা-মাতা ও গুরুজনদের বার্ধক্যে সম্মান প্রদর্শন, সেবাদান, ভরণপোষণ ও পরিচর্যায় ব্রতী হয়। রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রবীণদের মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদানের ব্যবস্থা করা দরকার। স্বল্প ব্যয়ে প্রয়োজনে বিনা ব্যয়ে তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা দরকার। সব দুস্থ ও অসহায় প্রবীণদের বয়স্কভাতা দিতে হবে। সকলকে মনে রাখতে হবে, আজকের সব নবীনকে আগামীতে বার্ধক্যের স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। প্রবীণদের কোনো অবস্থাতেই অবহেলা না করে বরং তাঁদের কল্যাণে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র যথার্থ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করা দরকার।

মূলত প্রবীণরা হলো জীবন্ত ইতিহাস যা অতীত ও বর্তমানের মাঝে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করে। তাই এসব জ্ঞানের ভাণ্ডারকে অবহেলা না করে বরং তাদের প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতাকে দেশে ও জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতির কাজে লাগানোই বুদ্ধিমানের কাজ। প্রবীণদের কল্যাণে আমাদের অতীতের গৌরবময় মূল্যবোধ ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য বলা হয় প্রবীণরা সমাজের বটবৃক্ষ, তাঁদের সারা জীবনের অভিজ্ঞতা নবীনের চলার পথের পাথেয়। প্রবীণ ব্যক্তিটি আমাদের পরিবার, সমাজ, দেশের কল্যাণে অনেক অবদান রেখেছেন। তাই এখন সময় এসেছে নবীনদের প্রবীণ ব্যক্তিটিকে তাঁর যথাযথ সম্মান, সেবা, সব ধরনের সহযোগিতা করা। এটা ভুলে গেলে চলবে না আজকের নবীন একদিন আপনিও হবেন প্রবীণ। বর্তমানের এই শহরের যান্ত্রিক জীবনে একজন প্রবীণ সবার জন্য আশীর্বাদ, তাই নয় কোনো অবহেলা, চাই প্রবীণের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অকৃত্রিম ভালবাসা।

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

আমার বার্তা/জেএইচ

বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের ঝুঁকি ও সুযোগ

নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষ করে সৌর ও বায়ুশক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে।

জুড়ীর সাহিত্য সাংবাদিকতা : প্রাচীনকাল থেকে বিজ্ঞান যুগ

পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে নেমে আাসা জুড়ী নদীকে কেন্দ্র করে জুড়ী জনপদ গঠিত হয়েছে।

রোহিঙ্গা-রাখাইন সহবস্থান নিশ্চিতে আরাকান আর্মিকে উদ্যোগী হতে হবে

বর্তমানে বাংলাদেশ- মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে এবং রাখাইন রাজ্যে তাদের আধিপত্য সুদৃঢ় করতে আরাকান

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ বায়ুদূষণ

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হচ্ছে বায়ুদূষণ, শব্দ দূষণ ও নদী দুষণ ।বায়ু দুষণের-জন্য আমাদের-রাজধানী
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তুর্কমেনিস্তানকে ৭ গোলে ভাসিয়ে বাংলাদেশের তিনে তিন

দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৬ জন

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারা সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চায়

গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিতে ভোটের বিকল্প নেই: রুহুল কবীর রিজভী

আমাদের এবারের আন্দোলন নতুন বাংলাদেশ গঠনের: নাহিদ ইসলাম

পুলিশকে জনবান্ধব ও মানবিক হিসেবে গড়ে তুলতে সংস্কারের বিকল্প নেই

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস

সরকারি ছাড়পত্র না পাওয়ায় চীনে যাওয়া অনিশ্চিত শাবি ও কুবি উপাচার্যের

কারবালার ঘটনা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস যোগাবে

১২ দেশের ওপর নতুন করে শুল্ক নির্ধারণ, চিঠিতে স্বাক্ষর করলেন ট্রাম্প

যশোরে ২৩টি স্বর্ণেরবারসহ ২ চোরাকারবারি আটক

শেখ হাসিনা আমলের লুটপাটকে থিম করে নতুন পোস্টার প্রকাশ

ইলিশের চড়া দামে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের পাতে জুটছে না ইলিশ

পানিতে হলুদ মেশানোর ট্রেন্ড শুরু হলো যেভাবে

মৃত্যুহীন দিনে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে আরও ২৯৪ জন

সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

মোবাইলে যেসব অ্যাপের কারণে ফাঁসতে পারেন সাইবার প্রতারণায়

ভোলায় অবৈধ কারেন্ট জালসহ শুল্ক ফাঁকি দেয়া বিদেশি পণ্য জব্দ

আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ সই করলেন ট্রাম্প

রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে