সামান্থা বলেন, ‘আমার মনে আছে, ডিসেম্বরের সকালে আমি আমার মায়ের কাছ থেকে একটা ফোন পাই, মা জানান যে আমার বাবা আর নেই। আমি তখনই মুম্বাই থেকে চেন্নাইগামী প্রথম বিমানে বাড়ি ফিরি। ফেরার পথেই ভাবছিলাম, আমি আমার বাবার সঙ্গে বেশ কিছুদিন কথাই বলিনি। এমন ভাবনায় আমি শোকাহত ছিলাম।’
সামান্থা বলেন, ‘আমি যখন ফ্লাইটে বসেছিলাম, তখন কিছু লোক আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চেয়েছিল। অগত্যা আমি তাদের জন্যই উঠে দাঁড়িয়ে হাসছিলাম এবং ছবি তুলছিলাম। যদিও বিষয়টা আমায় খুবই আঘাত করে।’
কেন ছবি তুলতে বাধা দিলেন না, জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি যদি ছবি তুলতে অস্বীকার করতাম, তাহলেও ওরা আমার মানসিক অবস্থা বুঝতে পারতেন না... কারও কাছে গিয়ে ছবি তুলতে বলতে অনেক সাহস লাগে। আমি প্রত্যাখ্যান করে তাদের আঘাত করতে চাইনি।’
আমার বার্তা/এল/এমই