ই-পেপার শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

জঙ্গিবাদের উত্থানে বাড়ছে ঝুঁকি

বশির হোসেন খান
১২ অক্টোবর ২০২২, ১৫:০০

কোলাহলমুক্ত চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাকে সশস্ত্র প্রশিক্ষণের ‘সেফ জোন’ হিসেবে গ্রহণ করেছে জঙ্গিরা। সেই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে রাষ্ট্র ও সমাজবিরোধী নানা কাণ্ডে জড়িতরা। ভুলভাল বুঝিয়ে সংগঠনের বাড়াতে তাদের টার্গেটে তরুণ সমাজ। দেশে কোন ধরনের বিশৃঙ্খল ঘটনা না ঘটলেও হঠাৎ করে বিভিন্ন অঞ্চলের কিছু তরুণ-যুবকের লাপাত্তা হওয়ার খবরে নড়ে-চড়ে বসে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিখোঁজদের বিষয়ে সন্ধান করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে মগজধোলাই করে জঙ্গিকাণ্ডে তাদের অন্তর্ভুক্ত করার তথ্য।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, দিন দিন বাড়ছে ঘরছাড়া তরুণের সংখ্যা। পার্বত্য অঞ্চলে জমি লিজ নিয়ে গড়ে তোলা হচ্ছে জঙ্গিদের ঘাঁটি। সারাদেশ থেকে সদস্য সংগ্রহ করে সেখানে দেয়া হচ্ছে বিভিন্ন মেয়াদের প্রশিক্ষণ। এরপর নাশকতার উদ্দেশে তাদেরকে পাঠানো হচ্ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়। হিজরতের নামে নিরুদ্দেশ থাকা আরও ৫৫ জনের তথ্য র‌্যাবের হাতে। তাদের মধ্যে ৩৮ জনের পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা পাওয়া গেলেও তারা এখনও অধরাই রয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে র‌্যাব জানতে পারে, এবার জঙ্গিদের টার্গেট ছিল বিচার বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অ্যাটাক করা। হিজরত করা তরুণদের আইসোলেশনে রেখে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধের জন্য ক্রোধ-ক্ষোভকে কাজে লাগানোই ছিল প্রথম কৌশল। সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তারকৃত একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা র‌্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানিয়েছে এবং পাহাড়ে জঙ্গি আস্তানার খবর দিয়েছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, পাহাড়ি যে সশস্ত্র গোষ্ঠীর ক্যাম্প বা আস্তানায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ নিচ্ছে, সেখানে অভিযানের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে তারা সরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তারা মিজোরাম সীমান্তের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারে এই আশঙ্কায় ওই সীমান্তবর্তী এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে জঙ্গিরা। সম্প্রতি জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে ঘরছাড়া ১২ তরুণকে গ্রেপ্তারের পর এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে র‌্যাব। এমন পরিস্থিতিতে পাহাড়ি এলাকায় যৌথ অভিযান চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি এসব জঙ্গিদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের কোন সম্পর্ক আছে কি-না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে, স্বেচ্ছায় বাড়ি থেকে নিরুদ্দেশ হওয়া ১৯ জেলার ৩৮ তরুণের তালিকা প্রকাশ করেছে র‌্যাব। যাদের অনেকে বিদেশে রয়েছেন বলে জানেন পরিবার-স্বজনরা। তারা মাঝে-মধ্যে বাড়িতে টাকাও পাঠায়। তবে এসব তরুণ পাহাড়ে অবস্থান করছে বলে নিশ্চিত হয়েছে র‌্যাব। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তাদের অনেকে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ ও বোমা বিস্ফোরণের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন দাবি করেছে র‌্যাবের নির্ভরযোগ্য সূত্র।

জানা গেছে, নিরুদ্দেশ হওয়া তরুণের সংখ্যা পঞ্চাশের বেশি। যারা প্রায় দেড় মাস থেকে দুই বছরের অধিক সময় ধরে নিখোঁজ। এদের মধ্যে কয়েকজনের পরিবার জানে যে, তারা চাকরির জন্য বিদেশে অবস্থান করছে। নিয়মিত পরিবারকে অর্থও পাঠাচ্ছে। এদের মধ্যে গ্রেপ্তার হাবিবুল্লাহ কুমিল্লায় কুবা মসজিদে নামাজ পড়াতেন। এছাড়াও তিনি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করতেন, তিনি ২০২০ সালে নেয়ামত উল্লাহর মাধ্যমে ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’ (পূর্বাঞ্চলীয় হিন্দের জামাতুল আনসার) সংগঠনটিতে যুক্ত হন। তিনি সংগঠনটির অন্যতম অর্থ সরবরাহকারী। তার নেতৃত্বে কুমিল্লা অঞ্চলে দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালিত হতো। তিনি সংগঠনের জন্য বিভিন্নভাবে অর্থ সংগ্রহ করে উগ্রবাদী কার্যক্রমে সরবরাহ করতেন।

সূত্র জানায়, পার্বত্য অঞ্চলের নাইক্ষ্যংছড়িতে তিনি প্রায় দুই বছর ধরে একটি মাদ্রাসা পরিচালনা করছেন। তিনি পাহাড়ের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছাত্র সংগ্রহ করে তার মাদ্রাসায় রাখতেন। সেখান থেকে ১৫-২০ জন সদস্য সংগ্রহ ও প্রশিক্ষণে প্রেরণ করেছেন বলে জানান তিনি। গ্রেপ্তার নেয়ামত উল্লাহ কুমিল্লার একটি মহিলা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করতেন। ২০১৯ সালে স্থানীয় এক ব্যক্তির মাধ্যমে সংগঠনে যুক্ত হন। তিনি সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রমে যুক্ত থাকার পাশাপাশি নিরুদ্দেশ হওয়া তরুণদের তত্ত্বাবধানের দায়িত্বেও জড়িত ছিলেন। বাড়ি ছেড়ে যাওয়া সদস্যদের তিনি বিভিন্ন পর্যায়ে আশ্রয় দিতেন বলে জানায়।

জানা গেছে, বাড়ি ছেড়ে যাওয়াদের সংগঠনের দাওয়াতি ও অন্যতম অর্থ সরবরাহকারী হাবিবুল্লাহসহ মোট ৫ জনকে গত রোববার রাতে ঢাকার যাত্রাবাড়ী ও কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে আটক করে র‌্যাব। এছাড়া গত ১ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা থেকে নিখোঁজ হওয়া ৮ তরুণের মধ্যে শারতাজ ইসলাম নিলয় (২২) নামে এক তরুণ রাজধানীর কল্যাণপুরের নিজ বাড়িতে ফিরে আসে। এরপর তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত ৬ অক্টোবর মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জঙ্গি সংগঠনের দাওয়াতি, তত্ত্বাবধানকারী, আশ্রয় প্রদান কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ৩ জন ও নিরুদ্দেশ ৪ তরুণসহ ৭ জনকে আটক করে র‌্যাব। আটকরা উগ্রবাদী সংগঠনটির সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে।

সূত্র জানায়, আটককৃতদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে পাহাড়ি এলাকায় ঘরছাড়া জঙ্গিদের সন্ধান পাওয়া যায়। সে অনুযায়ী পাহাড়ি বেশ কিছু এলাকায় যৌথ অভিযান চালানো হচ্ছে। একই সঙ্গে ওই জাঙ্গিদের আশ্রয়দাতার তালিকায় পাহাড়ি কিছু বিচ্ছিন্নবাদীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তবে জঙ্গিদের সঙ্গে রোহিঙ্গা কানেকশনের বিষয়টি এখনও পরিষ্কার না। একই সঙ্গে রাঙ্গামাটিতে ধর্মান্তরিত এক নবমুসলিমকে হত্যার কারণেও জঙ্গিরা পাহাড়কে বেছে নিয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

জঙ্গি সংগঠনে জড়িয়ে পড়া শামীমের বড় বোন শিল্পী বেগম বলেন, ‘আনুমানিক ছয়-সাত মাস আগে শামীম নিখোঁজ হইছে। তার কিছু দিন বাদে (পরে) এক করিবাজ (স্থানীয় জ্যোতিষী) কইছে, শামীম বিয়া কইরা পলায় রইছে। বলছিল, ফরিদপুরে আছে। কিন্তু পরে আর কোনো কথা হয় নাই।

ঝালকাঠি থেকে নিরুদ্দেশ হওয়া হাবিবুর রহমানের বাবা মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, ছেলে হাফেজি পাস করার পর আরবি মাধ্যমে আরও উচ্চ শিক্ষা নেওয়ার জন্য চাপাচাপি করলে একপর্যায়ে বছর দুই আগে রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়। বরিশালে গিয়ে থাকলে কিছু দিন পরই নিজের পছন্দে বিয়ে করে। এটা নিয়ে আমরাও রাগ করে আর কথা বলিনি। তার মাঝেই শুনি সে নিখোঁজ হয়েছে। হাবিবুরের নিখোঁজ হওয়ার পাঁচ-ছয় মাস পর তার স্ত্রী রিয়া নিখোঁজ হয়। এরা কোথায় আছে জানি না। তবে কয়েক দিন আগে বাড়িতে র‌্যাব সদস্যরা এসে অনেক কথা (জঙ্গিবাদে জড়ানোর বিষয়ে) বলে গেছে।

আবু ইউসুফ বলেন, ‘আমি নিজে একজন শিক্ষক, নামাজ পড়াই। আমার ছেলে এমন কুপথে যাবে এটা ভাবতে পারি না। যদি তা-ই হয়, তাহলে মনে করি, আবেগেই সে এই পথে পা বাড়িয়ে থাকতে পারে। বিবেক খাটালে এমন কাজ করতে পারত না। কেননা, ইসলাম কোনোভাবেই জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না। এই দুটি পরিবারের বাইরেও আরও অন্তত পাঁচটি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এ সময় অধিকাংশরাই কথা বলতে রাজি হননি। কোনো কোনো নম্বরে ‘রিং’ হলেও কেউ ধরেননি।

জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গে র‌্যাবের মুখপাত্র (লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক) কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, নতুন জঙ্গিরা কাটআউট পদ্ধতিতে কাজ করছিল। অনেক সদস্য এখনো ধরা পড়েনি। কেউ কেউ পরিবারে ফিরেও যেতে পারে। এতে আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগছি না।

তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে জঙ্গি হামলা হবে না, এমনটা আমরা কখনও বলিনি। আমাদের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান আছে। জঙ্গি সক্রিয় সম্পর্কে শক্ত কোনো তথ্য আমরা এখনো পাইনি। স্টেপ টু স্টেপ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একটি স্তর পার হবার পর পরের স্তরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘড়ছাড়া তরুণদের মূলত সুপ্তচিন্তাকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে জঙ্গিবাদে। সশস্ত্র সংগ্রামের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে চরাঞ্চলে।

কমান্ডার মঈন বলেন, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ ৩৮ জনের কাউকে এখনও আটক করতে পারিনি। দুই দফায় ১২ তরুণকে আটক করা গেছে। কিন্তু তারা তালিকার বাইরে। চিহ্নিত ৩৮ তরুণকে খোঁজতে পাঠে কাজ করছে র‌্যাব। নিখোঁজ অনেকই পরিবারে সংসার খরচ পাঠাচ্ছেন। পরিবার জানে তারা বিদেশে।

এ ব্যাপারে কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান ডিআইজি মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বড় প্রস্তুতি নিয়ে তরুণদের ভুল পথে নিয়েছিল চক্রটি। নিখোঁজ তরুণদের খোঁজে বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে।

এ বিষয় নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মো. আব্দুর রশীদ আমার বার্তাকে বলেন, উঠতি তরুণরা এভাবে জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়লে সমাজের জন্য ঝুঁকি বাড়বে। যে পরিবেশ এখন বিরাজ করছে সেটা থাকবে না। নতুন করে নিরুদ্দেশ হওয়ার ঘটনাটি জঙ্গি তৎপরতায় এক ধরনের বার্তা দিচ্ছে। তাই শুরুতেই এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ নির্মূলের ক্ষেত্রে অর্থায়নের মাধ্যমগুলো বন্ধ করা জরুরি। কারণ, পেছন থেকে পৃষ্ঠপোষকতা বা অর্থের জোগান থাকলে তারা (জঙ্গিরা) নানাভাবে তৎপরতা চালাতেই থাকবে।

১০০ দিনে ৫০০ অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়ার ঘোষণা মন্ত্রীর

নির্বাচনী অঙ্গীকার বাস্তাবায়নের পাশাপাশি দেশের ‘পরিবেশ রক্ষা’র বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছিলো নতুন সরকারে। পরিবেশ দূষণ

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের মহোৎসব

অতিরিক্ত ভাড়ার বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেও মাঠ পর্যায়ে কোনো সুফল মেলেনি। উল্টো বেশি ভাড়া

মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, প্রশ্নবিদ্ধ এনবিআর

মাত্র দুই কোটি টাকা খরচ করে ১০ মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সহায়তায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের

এক যুগেও শেষ হলো না সাগর-রুনী হত্যা মামলার তদন্ত, এ ব্যর্থতা কার ?

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার পর এক যুগ পার হলেও আইন প্রয়োগকারী
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মতিঝিল আইডিয়াল কলেজে অভি়ভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন শেষ

ইতিহাস স্থাপন করে আবুধাবিতে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট শুরু

দুই বন্ধুর স্ত্রীকে গরিব-দুস্থদের শাড়ি দেওয়ার অভিযোগ

চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, সতর্কতা জারি

২০০ আসনও পাবে না বিজেপি, সব সমীক্ষা ভুয়া: মমতা

রাজধানীর শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সামরিক প্রধানসহ নিহত ১০

পাকিস্তানে জাপানি নাগরিকের ওপর হামলা, দুই জঙ্গি নিহত

বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা বেড়েছে: ফখরুল

থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে গেল বাস, প্রকৌশলী নিহত

ভারতে ভোটকেন্দ্রে গোলাগুলি, বোমা উদ্ধার

পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দফায় যাদের ভাগ্য নির্ধারণী আজ

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

‘বাংলাদেশ কেন এমনটা করছে, আমার ভাইকে খেলতে দাও’

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে পাকিস্তানে টুইটার বন্ধ

স্বচ্ছতার সঙ্গে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই করা হবে

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে যা বলল ইরান

সপ্তাহের ব্যবধানে আরও বাড়লো নিত্যপণ্যের দাম

জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন